রোববার   ১২ জানুয়ারি ২০২৫   পৌষ ২৮ ১৪৩১   ১২ রজব ১৪৪৬

সর্বশেষ:
শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
১৩

ঊর্ধ্বমূল্যের বোঝার ওপর ভ্যাটের আঁটি

প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২৫  

দেশে মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখন চরম পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমার পরও ১২ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ১০০ টাকার খাদ্যপণ্যের পেছনে এখন প্রায় ১১৩ টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এমন উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে হঠাৎ করেই শতাধিক পণ্য ও সেবায় ভ্যাট-শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। এর ফলে এসব পণ্য ও সেবায় খরচ বাড়তে যাচ্ছে। যদিও বলা হচ্ছে, ভ্যাট বাড়লেও জিনিসপত্রের দামে প্রভাব পড়বে না। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে ভ্যাট বৃদ্ধির বোঝা ঘুরেফিরে ভোক্তাকেই বহন করতে হবে।

গত বৃহস্পতিবার শুল্ক ও কর বাড়ানো সংক্রান্ত দুটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। অধ্যাদেশ জারির প্রেক্ষাপটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ এ সংক্রান্ত কিছু নির্দেশনা জারি করেছে। এর ফলে এই অধ্যাদেশের পরিবর্তনগুলো সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়েছে। এর আগে গত ১ জানুয়ারি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এনবিআরের ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব পাস করা হয়। এরপর আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতির অনুমোদন সাপেক্ষে তা অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়। জাতীয় সংসদ না থাকায় অধ্যাদেশ দিয়েই শুল্ক-কর বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

আইএমএফের চাপে রাজস্ব বাড়াতে যেসব পণ্য ও সেবায় মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে তার মধ্যে আপেল, কমলা, আঙুর, নাশপাতির মতো আমদানিকৃত ফল রয়েছে। এতে আসন্ন রোজায় নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের পাত থেকে বাদ পড়তে পারে এসব ফল। সেই সঙ্গে রেস্তোরাঁর খাবারের বিলে ভ্যাট বাড়ায় খাবারের দামেও বেশি টাকা গুনতে হবে। শুধু তাই নয়, মিষ্টির দোকানেও ভ্যাট বাড়ানোয় মিষ্টান্ন পণ্য কিনে খেতে বাড়তি টাকা গুনতে হবে।

খেজুর বাদে প্রায় সব ধরনের ফলে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। আগে যা ২০ শতাংশ ছিল। শুধু তাই নয়, ফলের রস আমদানিতে ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। ফল আমদানিকারকরা বলছেন, ফলের আমদানিতে আগে থেকেই শুল্কের চাপ রয়েছে। এখন শুল্ক আরও বাড়ানোয় দাম আরও বেড়ে যাবে। আগে একটু খরচ হলেও রোজায় সবাই খাবারের তালিকায় কম-বেশি ফল রাখতে পারতেন। এখন বর্ধিত শুল্কের প্রভাবে আসন্ন রোজায় ফলের দাম বেশি পড়বে।

কথা হলে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম আমাদের সময়কে বলেন, এতদিন এক কেজি আপেলে যেখানে ডিউটি দিতে হয়েছে ৯৫ টাকা, এখন সেখানে ১১৫ টাকা দিতে হবে। মাল্টায় ডিউট যেখানে ৮৮ টাকা দিতে হতো, এখন ১১৩-১১৪ টাকা হবে। লাল আঙুরের ডিউটি কেজিতে ১০০ টাকা থেকে বেড়ে এখন ১৫০ টাকা হবে। ফলে বাজারে এগুলোর দামও বেড়ে যাবে এবং ব্যবসাও কমে যাবে। আমদানিকারকরা বাধ্য হবেন আমদানি কমাতে। এতে এ খাতে কর্মসংস্থানও কমে যাবে।

সিরাজুল ইসলাম বলেন, ফলের ওপর এত হারে শুল্ক আরোপ কোথাও হয় না। আপেল, কমলার মতো ফলগুলো এখন শুধু বড়লোকের খাবারে পরিণত হচ্ছে। নিম্নবিত্ত দূরে থাক মধ্যবিত্তদেরই এসব ফল এখন কিনে খেতে কষ্ট হবে।

রমজান মাসে রেস্তোরাঁগুলোতেও থাকে বাহারি পদের খাবারের আয়োজন। সাধ্যের মধ্যে এসব খাবারের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহও থাকে বেশি। কিন্তু ভ্যাট বাড়ানোর ফলে আসন্ন রোজায় রেস্তোরাঁ থেকে একটু সাধ করে মুখরোচক খাবার খাবেন তার পেছনেও আগের চেয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হবে। কারণ সব ধরনের রেস্তোরাঁর বিলের ওপর ভ্যাট ১০ শতাংশ বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এত দিন এই হার ছিল মাত্র ৫ শতাংশ। পরিবার-পরিজন নিয়ে রেস্তোরাঁয় ইফতার কিংবা সেহরি খেতে এখন বেশি খরচ গুনতে হবে।

কথা হলে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, রাজস্ব বাড়াতে বিকল্প অনেক পথ থাকতে খাবারের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক। কোনো আলোচনা ছাড়াই রেস্তোরাঁ ব্যবসাসহ বিভিন্ন পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এতে খাবারের দাম বাড়বে। গ্রাহকদের যেমন খরচ বাড়বে, তেমনি রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ও বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ব্যবসায় অসম প্রতিযোগিতা তৈরি হবে।

এদিকে রোজায় মিষ্টি খেতে চান অনেক মানুষ। এখন মিষ্টি খেতে চাইলে বাড়তি খরচ পড়বে। কারণ মিষ্টির দোকানের ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া এলপি গ্যাসেও খরচ বাড়বে। সবমিলিয়ে মিষ্টির দামও বাড়বে বলে জানিয়েছেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা।

উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে শতাধিক পণ্যের ওপর ভ্যাট-শুল্ক বাড়ানোয় সাধারণ মানুষের ওপর আরও বেশি চাপ তৈরি হবে বলে মনে করছেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান। এ বিষয়ে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতির উচ্চমাত্রা বর্তমানে সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক আর্থিক চাপ সৃষ্টি করেছে। এভাবে শুল্ক-কর বাড়ানোয় আরও বেশি চাপ তৈরি করবে। এর ফলে বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে, যা দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।

সেলিম রায়হান বলেন, বর্তমান সরকার আয় বাড়ানোর জন্য পরোক্ষ করের ওপর অতিমাত্রার নির্ভরতা আরও বাড়াচ্ছে। পরোক্ষ কর সাধারণত সাধারণ জনগণের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, কারণ এসব কর সরাসরি পণ্যের মূল্য বা সেবার সঙ্গে যুক্ত থাকে এবং জনগণ এগুলোর পুরো বোঝা বহন করে। অথচ সরকার যদি তাদের রাজস্ব নীতির পুনর্বিবেচনা করে এবং ধনীদের কাছ থেকে আরও কর আদায় করার পদক্ষেপ নেয়, তবে তা বেশি ফলপ্রসূ হতে পারে।

একই কথা জানান বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান। আমাদের সময়কে তিনি বলেন, তামাক ও মদের মতো যেসব ক্ষেত্রে ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে সেটা যৌক্তিক। কিন্তু পোশাক, রেস্তোরাঁসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে শুল্ক-কর বাড়ানো হয়েছে, এতে নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তের ওপর চাপ তৈরি হতে পারে। পরোক্ষ কর যেটা সাধারণ মানুষের ওপর বেশি চাপ ফেলে, সেটার ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে হবে। প্রত্যক্ষ কর কীভাবে বাড়ানো যায় আগামী বাজেটে সেদিকে বেশি জোড় দিতে হবে। এ জন্য করের আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি ডিজিটালাইজেশনে বেশি জোর দিতে হবে।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর