জুমার নামাজ: আল্লাহ এক অন্যতম রহমত
প্রকাশিত: ১৯ এপ্রিল ২০১৯

শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আল্লাহ এক অন্যতম রহমত।
কোরআন-হাদিসে এ ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই আমাদের মুসলমান হিসাবে জুমার নামাজ পড়া জরুরি। যারা জুমার নামাজ হতে বিমুখ থেকে অন্য কাজ-কর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। আল্লাহ তায়ালাও তার দিক থেকে বিমুখ থাকেন।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করা হয়েছে,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِي لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ
‘হে মুমিনগণ, জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচা-কেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ’।
فَإِذَا قُضِيَتِ الصَّلَاةُ فَانتَشِرُوا فِي الْأَرْضِ وَابْتَغُوا مِن فَضْلِ اللَّهِ وَاذْكُرُوا اللَّهَ كَثِيرًا لَّعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ
‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও’। সূরা:আল-জুমুআ, আয়াত: ৯-১০)।
জুমার দিনের ফজিলত অনেক বেশি। আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও বিশেষ ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।
জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ।
জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে। সপ্তাহের এদিনে জুমার খতিব উম্মতের যাবতীয় প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কোরআন ও হাদিসের আলোকে নির্দেশনা ও সমাধানমূলক উপদেশ দেবেন তার খুতবায়।
জুমার নামাজের গুরুত্ব ও ফযীলত:
কোরবানি করার সমান সওয়াব অর্জিত হয়ঃ দিনে আগে ভাগে মসজিদে গেলে দান-খয়রাত বা পশু কোরবানি করার সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়।
আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ণিত এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যাক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মত গোসল করে প্রথম দিকে মসজিদে হাজির হয়, সে যেন একটি উট কোরবানি করল, দ্বিতীয় সময়ে যে ব্যাক্তি মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন একটি গরু কোরবানি করল, তৃতীয় সময়ে যে ব্যাক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ছাগল কোরবানি করল। অতঃপর চতুর্থ সময়ে যে ব্যাক্তি মসজিদে গেল সে যেন একটি মুরগী কোরবানি করল। আর পঞ্চম সময়ে যে ব্যাক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ডিম কোরবানি করল। অতঃপর ইমাম যখন বেরিয়ে এসে মিম্বরে বসে গেলেন খুৎবার জন্য, তখন ফেরেশতারা লেখা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যায়।’ (বুখারী: ৮৮১, ইফা ৮৩৭, আধুনিক ৮৩০)।
মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে ফেরেশতারা অগ্রগামীদের নাম তালিকাভুক্ত করেন: জুমার সালাতে কারা অগ্রগামী, ফেরেশতারা এর তালিকা তৈরি করে থাকেন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘জুমার দিন মসজিদের দরজায় ফেরেশতা এসে হাজির হয়। সেখানে দাঁড়িয়ে তারা সর্বাগ্রে আগমনকারীদের নাম লিখতে থাকে। প্রথম ভাগে যারা মসজিদে ঢুকেন তাদের জন্য উট, দ্বিতীয়বারে যারা আসেন তাদের জন্য গরু, তৃতীয়বারে যারা আসেন তাদের জন্য ছাগল, চতুর্থবারে যারা আসেন তাদের জন্য মুরগী, ও সর্বশেষ পঞ্চমবারে যারা আগমন করেন তাদের জন্য ডিম কোরবানী বা দান করার সমান সওয়াব লিখে থাকেন। আর যখন ইমাম খুৎবা দেয়ার জন্য মিম্বরে উঠে পড়েন ফেরেশতারা তাদের এ খাতা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যান।’ (বুখারী ৯২৯, ইফা ৮৮২, আধুনিক ৮৭৬)।
দশ দিনের গুনাহ মাফ হয়: জুমার দিনের আদব যারা রক্ষা করে তাদের দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যাক্তি ভালোভাবে পবিত্র হলো অতঃপর মসজিদে এলো, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনতে চুপচাপ বসে রইল, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী এ সাত দিনের সঙ্গে আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে খুৎবার সময় যে ব্যক্তি পাথর, নুড়িকণা বা অন্য কিছু নাড়াচাড়া করল সে যেন অনর্থক কাজ করল।’ (মুসলিম: ৮৫৭)।
জুমার আদব রক্ষাকারীর দশ দিনের গুনাহ মুছে যায়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়। (ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না। (খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুমা’য় হাজির হয় সেখানে দোয়া মোনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন আর যাকে ইচ্ছা দেন না। (গ) তৃতীয় প্রকার লোক হলো যারা জুমা’য় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কারোর ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুমা’র মধ্যবর্তী ৭ দিনসহ আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।’ (আবু দাউদঃ ১১১৩)।
প্রতি পদক্ষেপে এক বছরের নফল রোজা ও এক বছরের সারারাত তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব অর্জিত হয়: যে ব্যাক্তি আদব রক্ষা করে জুমার সালাত আদায় করে তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে তার জন্য পুরো এক বছরের রোজা পালন এবং রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব লিখা হয়।
আউস বিন আউস আস সাকাফী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যে ব্যাক্তি গোসল করায় (অর্থাৎ সহবাস করে, ফলে স্ত্রী ফরজ গোসল করে এবং) নিজেও ফরজ গোসল করে, পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না; সে ব্যাক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।’ (মুসনাদে আহমাদ: ৬৯৫৪, ১৬২১৮)।
দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা: জুমার সালাত আদায়কারীদের জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহের কাফফারা স্বরূপ।
রাস:লুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পাঁচ বেলা সালাত আদায়, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে যাওয়া সকল (সগীরা) গুনাহের কাফফারা স্বরূপ, এই শর্তে যে, বান্দা কবীরা গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে।’ (মুসলিমঃ ২৩৩)।
জুমার দিনে দোয়া কবুল: জুমার ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো, এই দিনে এমন একটা সময় আছে, যখন মুমিন বান্দা কোনো দোয়া করলে মহান আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাঁকে তা দান করবেন। (সহীহ মুসলিম : ৮৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৭১৫১, আস্-সুনানুল কুবরা : ১০২৩৪)।
জুমার দিনে দোয়া কবুল হওয়ার সে মহামূল্যবান সময় কোনটা? এ সম্পর্কে ৪৫টা মতামত পাওয়া যায়। তবে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ মত হলো, আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময় দোয়া কবুলের সময়। হজরত আনাস (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনের কাঙ্ক্ষিত সময়টা হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৪৬০ , তিরমিজি : ৪৮৯)।
বেশি বেশি দরূদ পড়া: হজরত আওস ইবনে আওস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের সকল দিন অপেক্ষা জুমার দিনটিই হলো শ্রেষ্ঠ। এতে হজরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করা হয়েছে। এ দিনেই তার মৃত্যু হয়েছে। এবং এতেই বিশ্ব ধ্বংসের জন্য শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে এবং এ দিনের পুনর্জীবিত করার জন্য দ্বিতীয়বার ফুঁক দেয়া হবে। এ দিন তোমরা আমার প্রতি বেশি বেশি দরূদ পাঠ কর।
তোমাদের দরূদ নিশ্চয় আমার নিকট উপস্থিত করা হবে। সাহাবাগণ জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের দরূদ আপনার নিকট কেমন করে উপস্থিত করা হবে অথচ আপনি তখন মাটি হয়ে যাবেন?
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, আল্লাহ তায়ালা নবিদের শরীর জমিনের জন্য হারাম করে দিয়েছেন। (আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, বাইহাকি)।
যে ব্যক্তি জুমার দিন আসরের নামাজের পর ৮০ বার এ দরুদ পড়বে, তার ৮০ বছরের গোনাহ মাফ হবে এবং ৮০ বছর ইবাদতের সওয়াব তার আমলনামায় লেখা হবে।
দরুদে ইব্রাহিমের আরবি, অর্থ, উচ্চারণ:
আরবি:
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌاللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيد
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা সাল্লেআ’লা মোহাম্মদাও ও আ’লা আলি মোহাম্মদ, কামা সাল্লাইতা আ’লা ইব্রাহিমা ও আ’লা আলি ইব্রাহিম, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আ’লা মোহাম্মাদেওঁ ও আ’লা আলি মোহাম্মদ, কামা বারকতা আ’লা ইব্রাহিমা ও আ’লা আলি ইব্রাহিম, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ
অর্থ:
হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ (সা.) এবং তাঁর বংশধরদের ওপর এই রূপ রহমত নাজিল করো, যেমনটি করেছিলে ইব্রাহিম ও তার বংশধরদের ওপর। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীয়। হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ (সা.) এবং তার বংশধরদের ওপর বরকত নাজিল করো, যেমন বরকত নাজিল করেছিলে ইব্রাহিম ও তার বংশধরদের ওপর। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীয়।
জুম্মার নামাজ না পড়লে যে শাস্তি: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)।
অপর এক হাদীসে রাসূল (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তায়ালা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)।
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পিছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)।
তবে আবার রাসূল (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতিত জুমা’র নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)।
মহান আল্লাহ তাআলা সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করে ভয়াবহ শাস্তি থেকে সবাইকে হেফাজত করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।

- জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার সম্প্রসারণে উদ্যোগ
- সম্মিলিত মঙ্গল শোভাযাত্রা শনিবার
- শোটাইম মিউজিকের বাংলা নববর্ষবরণ
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরেও টিউলিপ
- হার্ভার্ডে বিদেশী শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ করতে চান ট্রাম্প
- ইইউ’র ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
- পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি
- রেমিট্যান্স ফেয়ার শুরু শনিবার: গভর্নর মনসুর যাচ্ছেন না
- ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে নিহত ২
- বাংলাদেশ ‘জিএসপি’ সুবিধা পেতে তৎপর বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ডে প্যারেডে মানুষের ঢল
- ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে নির্বাচন
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- নো মেকআপ লুকে মিমি চক্রবর্তী
- হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
- পুলিশ সদস্য হত্যা মামলায় আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
- পোষা বিড়ালকে মোবাইলে কী দেখালেন তারেক রহমান?
- বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট নই, কঠোর আন্দোলনের ডাক আসবে
- নির্বাচনের জন্য ৩ শর্ত পূরণের দাবি জামায়াত আমিরের
- সৌদি রাষ্ট্রদূতকে আদালতে মেঘনার স্বামী দাবি
- ফ্যাসিবাদী মুখাকৃতি সামনে রেখে শেষ হলো `বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা`
- ‘বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জেতে না’, চীনা প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি
- বাজি ফাটানো নিয়ে দ্বিতীয় দিনের সংঘর্ষে এএসপিসহ অর্ধশত আহত
- চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে মিত্রদের পাশে চান ট্রাম্প
- ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
- ব্যয়-দুর্নীতি কমিয়ে বিদ্যুতে ভর্তুকি সামালের উদ্যোগ
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- ২৩ দিনে ২২৪ বার গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরাইলের হামলা
- সৃজিতের ভাবনায় স্বস্তিকা!
- ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর ছবি পেটানোর খবর ইসরায়েলি মিডিয়ায়
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- লেবানন যুদ্ধে ঝুঁকিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- পথ চলার আদব!
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা