ফেরাউন-পত্নী আসিয়াহ : সন্তান প্রতিপালনে মায়েদের আদর্শ
প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০১৯

প্রায় তিন হাজার বছর আগের কথা। যখন মিশরের ফারাওদের জননীতির ভিত্তি রচিত হয়েছিল ঘৃণা আর হত্যার উপর। তাদের সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন-
طسم . تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ . نَتْلُو عَلَيْكَ مِن نَّبَإِ مُوسَىٰ وَفِرْعَوْنَ بِالْحَقِّ لِقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ . إِنَّ فِرْعَوْنَ عَلَا فِي الْأَرْضِ وَجَعَلَ أَهْلَهَا شِيَعًا يَسْتَضْعِفُ طَائِفَةً مِّنْهُمْ يُذَبِّحُ أَبْنَاءَهُمْ وَيَسْتَحْيِي نِسَاءَهُمْ ۚ إِنَّهُ كَانَ مِنَ الْمُفْسِدِينَ
“ত্ব, সীন, মীম। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। আমি আপনার কাছে বিশ্বাসীদের জন্য মুসা আর ফেরাউনের কাহিনী যথাযথভাবে বিবৃত করেছি। নিঃসন্দেহে ফেরাউন তার দেশে উদ্ধত হয়েছিলো। সে এর অধিবাসীদের দলবিভক্ত করে একটি দলকে দুর্বল করে দিয়েছিলো। সে তাদের পুত্র সন্তানদের হত্যা করতো আর মেয়ে সন্তানদের বাঁচিয়ে রাখতো। নিশ্চয়ই সে ছিলো বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের মাঝে অন্যতম।” –সূরা ক্বাসাস, আয়াত : ১-৪
ফিরাউন ছিল এক চরম অত্যাচারী শাসক, যার শাসনের মূলমন্ত্রই ছিল জাতির প্রতি নিষ্ঠুরতা আর ঘৃণা। একইসাথে সে সমাজকে দু’ভাগে বিভক্ত করলো, যাদের একপক্ষকে সে কাছে টেনে নিলো আর অন্যপক্ষকে বহিরাগত বলে দূরে ঠেলে দিলো। এভাবে বছরের পর বছর, তার বিদ্বেষ আর বৈষম্যপূর্ণ লক্ষ্য বাস্তবায়নে সে নিজেকে সফল ভাবতে শুরু করলো।
এমনকি ফেরাউন শিশুদের হত্যা করার জন্য পুরো মিশরে তার সেনাবাহিনী নিযুক্ত করেছিলো। কারণ সে মনে করতো যতক্ষণ শিশুদের রক্ত নীল নদের মতো প্রবাহিত থাকবে ততক্ষণ সে নিরাপদ থাকবে। এমন এক সময়ে বনী ইসরাইলের এক নারী তার নবজাতককে ঝুড়িতে করে নদীতে ভাসিয়ে দিলেন। ইরশাদ হচ্ছে-
আর আমি মুসার মায়ের কাছে এই বলে অনুপ্রেরণা দিলাম যে,
أَنْ أَرْضِعِيهِ ۖ فَإِذَا خِفْتِ عَلَيْهِ فَأَلْقِيهِ فِي الْيَمِّ وَلَا تَخَافِي وَلَا تَحْزَنِي ۖ إِنَّا رَادُّوهُ إِلَيْكِ وَجَاعِلُوهُ مِنَ الْمُرْسَلِينَ
“একে স্তন্যদান করো, তারপর যখন তার সম্বন্ধে ভয় পাও (হত্যা করা হবে ভেবে) তখন তাকে পানিতে ভাসিয়ে দাও। আর ভয় পেয়ো না, দুঃখও করো না। নিঃসন্দেহে আমি তাকে তোমার কাছেই ফিরিয়ে দিবো। আমি তাকে রাসুলদের একজন বানাবো।” –সূরা ক্বাসাস, আয়াত : ৭
আল্লাহর নির্দেশে নীল নদ শিশু মুসাকে ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়াহ’র কাছে এনে দিল। এক মায়ের কোল থেকে আল্লাহ তাকে আরেক মায়ের কোলে পৌঁছে দিলেন। ফেরাউনের পরিবার শিশুটিকে নদী থেকে তুলে নিলো। আল্লাহর অভিপ্রায় এমনই ছিল যে, মূসা (আ.) তাদের মাঝে থেকেই তাদের শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হবেন। আসলে ফেরাউন, হামান আর তাদের সৈন্যরা স্বেচ্ছায় পাপকে আপন করে নিয়েছিলো। ইরশাদ হচ্ছে–
আর ফেরাউনের স্ত্রী বললো,
وَقَالَتِ امْرَأَتُ فِرْعَوْنَ قُرَّتُ عَيْنٍ لِّي وَلَكَ ۖ لَا تَقْتُلُوهُ عَسَىٰ أَن يَنفَعَنَا أَوْ نَتَّخِذَهُ وَلَدًا وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ
“এ আমার ও তোমার জন্য এক চোখ জুড়ানো আনন্দ! তাকে হত্যা করো না, হয়তো সে আমাদের উপকারে আসবে অথবা তাকে আমরা পুত্ররূপে গ্রহণ করবো।” আর তারা বুঝতে পারলো না। –সূরা ক্বাসাস, আয়াত : ৮-৯
আর এভাবেই মুসা (আ.) তার দ্বিতীয় মাকে পেলেন। যিনি তাকে জন্ম না দিলেও তাকে শিশু অবস্থা থেকে লালন পালন করে একজন আদর্শবান, নীতিবান এবং ন্যায়বিচারের মানসিকতা সম্পন্ন এক উন্নত মানুষে পরিণত করেছেন। মিশরের রাণী আসিয়াহ তার এই পালিত পুত্রকে নিজ সন্তানের মত আপন করে নিয়েছিলেন। তাকে আধ্যাত্মিক আর বুদ্ধিবৃত্তিক শিক্ষা দিয়েছিলেন। একদম নতুন ও অভিনব এক জাগরণের ডাক দেয়ার জন্য এই শিক্ষা মুসা (আ.) এর প্রয়োজন ছিল। অর্থবিত্ত, বিলাসিতা আর অসীম ক্ষমতা তাকে ঘিরে রেখেছিল, যার প্রভাবে তিনি হয়তো ভুল পথে পা বাড়াতে পারতেন অথবা উদ্ধত হয়ে যেতে পারতেন বা নিজ সম্প্রদায়ের প্রতি উদাসীন হয়ে রক্তের বন্ধন ভুলে থাকতে পারতেন। কিন্তু আসিয়াহ এর বিচক্ষণতা আর সহানুভূতি একজন মিশরীয় আমুদে রাজপুত্রকে ছাপিয়ে তার সত্তাকে আরো বিস্তৃত চিন্তার দিকে পরিচালিত করেছে।
হয়তো আসিয়াহই শিশু মুসার পাশে বসে থেকে তার ছোটবেলার গল্প বলতেন। কিভাবে অপ্রত্যাশিতভাবে নীল নদে ঝুড়িতে ভেসে থাকা অবস্থায় পেয়ে তাকে কোলে তুলে নিয়েছিলেন, কেন সে দেখতে অন্য শিশুদের মতো নয় বরং বনী ইসরাঈলের চিহ্ন বহন করে চলেছে, কী করে সে এই রাজ প্রাসাদে অক্ষত অবস্থায় নিরাপদে আছে যেখানে মায়েদের অশ্রুর বন্যা বয়ে যাওয়ার পরেও শত শত শিশুকে হত্যা করা হয়েছে, শিশু মূসাকে এ প্রশ্নগুলোর উত্তরও খুব সম্ভবত তিনিই দিয়েছিলেন। এ শিশুটিই তো তার চোখের প্রশান্তি, যে কী না অভাগা মৃত শিশুদের সারিতে থাকতে পারতো, এসব কথা প্রতিটা মুহূর্তে তার হৃদয় ভেঙে দিতো।
হয়তো যখন আসিয়াহ শিশু মূসাকে কথাগুলো বলতেন আবেগে তার কন্ঠস্বর কাঁপতো, স্বামীর রক্তপিপাসাকে প্রতিহত করতে তার একটা শক্তিই ছিল তখন, তা হলো শিশু মুসা! যখন তিনি কোলে নিয়ে ফেরাউনের কাছে শিশুটির প্রাণভিক্ষা চেয়েছিলেন, মূলত তিনি তখন একটা নিষ্পাপ জীবন বাঁচিয়েছিলেন। কোন সন্দেহ নেই এর জন্য তিনি সবকিছু বাজি রেখেছিলেন। তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি হতে পারেন জেনেও সে মুহুর্তে অসামান্য সাহস দেখিয়েছিলেন। তিনি মুসাকে অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শিক্ষা দিয়েছিলেন। আসিয়াহ ভালো করেই জানতেন নীরবতা আর নিষ্ক্রিয়তা কেবল ভীতি তৈরী করে, আর কিছু নয়। তিনিই সেই আসিয়াহ যিনি মুসা (আ) কে লালন করেছিলেন, একজন রাণী যিনি একজন নবীকে প্রতিপালন করেছেন, একজন নারী যিনি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ একজন বিপ্লবীকে বড় করে তুলেছিলেন।
এমন আসিয়াহ-ই হওয়া চাই! যেখানে আজ আমরা বিশ্বের দেশে দেশে হত্যাকারী আর উন্মাদদের দেশ পরিচালনা করতে দেখছি, সেখানে প্রত্যেকের ই আসিয়াহ এর ভূমিকা নিতে হবে। আমাদের এমন বাবা মা হতে হবে, যে তাদের সন্তানদেরকে চারপাশে ঘটে যাওয়া অবিচারের বিরূদ্ধে সচেতন করে তুলতে পারে, সন্তানকে বুঝাতে পারে যেই সুবিধাগুলো আমরা এখন ভোগ করছি সেটা আমাদের দায়িত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন বাবা-মা হতে হবে যারা সব ভয়কে উপেক্ষা করে ন্যায়ের জন্য লড়াই করতে শিখাতে পারে, নিজেদেরকে উৎসর্গ করতে পারে পৃথিবীকে আরো সুন্দর করার জন্য। যারা ফেরাউনের মতো করে জাতিকে পরিচালনা করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। স্বর্গীয় বিচারের জন্য হলেও অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
আসিয়াহ’র মতো মায়েরাই মুসার মতো সন্তানদের লালন করে। আমাদের আসিয়াহ’র মতো করে বাঁচতে হবে, যেন তাঁর মতোই দৃঢ় বিশ্বাস আর স্রষ্টার প্রতি অফুরন্ত ভালোবাসা বুকে নিয়ে মরতে পারি, যেন অন্যায়-অবিচার আমাদের বিশ্বাসে চিড় ধরাতে না পারে। এমনকি যখন আমরা থাকবো না, আমাদের বিশ্বাস, তখনো ন্যায় পরায়ণতা আর বিপ্লবের শিক্ষার ধারা আমাদের সন্তান এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্মেও অব্যাহত থাকবে।
আসিয়াহ তার জীবন আর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে আমাদেরকে সাহস আর বিশ্বাসের দীক্ষা দিয়ে গেছেন, যেমনিভাবে তিনি মুসা (আ.) কে শিখিয়েছিলেন। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস আনার কারণে ফেরাউন তাকে হত্যা করেছিলো কিন্তু আল্লাহ তাআলা মানবজাতির মাঝে তাঁর মর্যাদাকে সমুন্নত করেছেন। আসিয়াহ’র শেষ দুআকে কুরআনে উল্লেখের মাধ্যমে আল্লাহ তাকে অমর করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে-
“যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ তাদের জন্য ফেরাউনের স্ত্রীর দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছেন। যখন সে বলেছিলো,
إِذْ قَالَتْ رَبِّ ابْنِ لِي عِندَكَ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ وَنَجِّنِي مِن فِرْعَوْنَ وَعَمَلِهِ وَنَجِّنِي مِنَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
হে আমার রব! আমার জন্য বেহেশতে তোমার সন্নিকটে একটি আবাস তৈরী করে দাও, আর আমাকে ফেরাউন আর তার পাপকর্ম থেকে উদ্ধার করো, আমাকে রক্ষা করো অন্যায়কারী লোকদের থেকে।” –সূরা আত-তাহরীম, আয়াত : ১১

- জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার সম্প্রসারণে উদ্যোগ
- সম্মিলিত মঙ্গল শোভাযাত্রা শনিবার
- শোটাইম মিউজিকের বাংলা নববর্ষবরণ
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরেও টিউলিপ
- হার্ভার্ডে বিদেশী শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ করতে চান ট্রাম্প
- ইইউ’র ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
- পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি
- রেমিট্যান্স ফেয়ার শুরু শনিবার: গভর্নর মনসুর যাচ্ছেন না
- ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে নিহত ২
- বাংলাদেশ ‘জিএসপি’ সুবিধা পেতে তৎপর বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ডে প্যারেডে মানুষের ঢল
- ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে নির্বাচন
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- নো মেকআপ লুকে মিমি চক্রবর্তী
- হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
- পুলিশ সদস্য হত্যা মামলায় আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
- পোষা বিড়ালকে মোবাইলে কী দেখালেন তারেক রহমান?
- বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট নই, কঠোর আন্দোলনের ডাক আসবে
- নির্বাচনের জন্য ৩ শর্ত পূরণের দাবি জামায়াত আমিরের
- সৌদি রাষ্ট্রদূতকে আদালতে মেঘনার স্বামী দাবি
- ফ্যাসিবাদী মুখাকৃতি সামনে রেখে শেষ হলো `বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা`
- ‘বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জেতে না’, চীনা প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি
- বাজি ফাটানো নিয়ে দ্বিতীয় দিনের সংঘর্ষে এএসপিসহ অর্ধশত আহত
- চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে মিত্রদের পাশে চান ট্রাম্প
- ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
- ব্যয়-দুর্নীতি কমিয়ে বিদ্যুতে ভর্তুকি সামালের উদ্যোগ
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- ২৩ দিনে ২২৪ বার গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরাইলের হামলা
- সৃজিতের ভাবনায় স্বস্তিকা!
- ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর ছবি পেটানোর খবর ইসরায়েলি মিডিয়ায়
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- লেবানন যুদ্ধে ঝুঁকিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- পথ চলার আদব!
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা