বুধবার   ২৩ এপ্রিল ২০২৫   বৈশাখ ১০ ১৪৩২   ২৪ শাওয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
১২৭

সচল হওয়ার পথে আমদানি বাণিজ্য

প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০২৪  

দীর্ঘ পাঁচ বছর পর দেশের আমদানি বাণিজ্য আবার সচল হওয়ার পথে। ২০২০ সাল থেকে করোনার সংক্রমণ, বৈশ্বিক মন্দা, দেশে ডলার সংকট, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আমদানি বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

টানা পাঁচ বছর আমদানি ব্যাহত হওয়ার পর এখন এ বাণিজ্য সচল হওয়ার পথ খুলেছে। আড়াই বছর ধরে চলা ডলার সংকট ক্রমেই কেটে যাচ্ছে, বকেয়া বৈদেশিক ঋণের স্থিতিও কমতে শুরু করেছে। ফলে ঋণ পরিশোধে চাপও কমছে। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্যের দাম বেশ খানিকটা কমেছে। আগামী বছরে তা আরও কমে গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন চলে যেতে পারে। জ্বালানি তেলের দামও কমেছে। আগামীতে আরও কমে প্রতি ব্যারেল ৭৩ ডলারে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এসব মিলে আমদানি বাণিজ্য আগামীতে বেড়ে যাবে।

সূত্র জানায়, ২০২০ সালের শুরু থেকে করোনার সংক্রমণের কারণে বিশ্বব্যাপী লকডাউন শুরু হলে আমদানিও ব্যাহত হয়। এই ধারাবাহিকতা চলে ২০২১ সালের শেষ সময় পর্যন্ত। ২০২১ সালের শেষদিক থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়তে থাকে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষদিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দাম হুহু করে বেড়ে যায়। এতে দেশে আমদানি বাধাগ্রস্ত হয়।

ওই বছরের এপ্রিল থেকে দেশে শুরু হয় ডলার সংকট। জুলাইয়ে গিয়ে তা প্রকট আকার ধারণ করে। যা গত ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান ছিল। ওই সময়ে ডলার সাশ্রয় করতে ও রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে আমদানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে প্রথমে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়া বাকি সব পণ্যে ২৫ শতাংশ এলসি মার্জিন আরোপ করে। এরপর তা বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ মার্জিন আরোপ করে। পরে আরও বাড়িয়ে শতভাগ মার্জিন আরোপ করে। একই সঙ্গে বিলাসী পণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করে।

এর মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এতে আমদানিনির্ভর কাঁচামালের শিল্পের উৎপাদন কমে যায়। আমদানিনির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে। কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আমদানি পণ্যের সরবরাহ সংকটের কারণে দাম বেড়ে যায়। যে কারণে আমদানি পণ্যের মূল্যস্ফীতির হারও বেড়ে যাবে। ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমদানি পণ্য মূল্যস্ফীতি বাড়াতে সর্বোচ্চ ৫২ শতাংশ ভ‚মিকা রেখেছে।

দেশ ২০১৮ সাল থেকে অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে। পরবর্তী সময়ে তা প্রকট হয়েছে। করোনা ও মন্দার কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে আগের বছরের তুলনায় আমদানি কমে যায় ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ওই বছরে আমদানি হয়েছিল ৫ হাজার ৬৯ কোটি ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় কিছুটা বেড়ে ৬ হাজার ৬৮ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। আগের বছরের চেয়ে এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয় ১৯ দশমিক ৭১ শতাংশ।

মূলত করোনার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যে কারণে দামও বাড়তে থাকে। এ কারণে ওই বছরে আমদানি ব্যয় বেড়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় বেড়ে রেকর্ড সৃষ্টি করে। ওই বছরে আমদানি ব্যয় ৩৬ শতাংশ বেড়ে ৮ হাজার ২৪৯ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। বৈদেশিক ঋণসহ আমদানি ব্যয় বেড়েছিল ৪৮ শতাংশ। ওই বছরের এপ্রিলে সর্বোচ্চ ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে আন্তর্জাতিক বাজারে সব পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে যায়। এর প্রভাবে আমদানি খরচও বৃদ্ধি পায়।

ওই বছরের এপ্রিল থেকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়া বাকি পণ্য আমদানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়। এতে পণ্য আমদানি কমার পাশাপাশি এ খাতে ব্যয়ও কমে যায়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যয় ১৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ কমে ৭ হাজার ৭৫ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।

ওই বছর থেকে এখনো আমদানি ব্যয় কমছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানি ব্যয় আরও ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩২৪ কোটি ডলারে নেমে যায়। চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট এই দুই মাসে আমদানি হয়েছে ৯৯১ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আমদানি কমেছে ১ দশমিক ১৬ শতাংশ।

সূত্র জানায়, নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে আগের আরোপিত এলসি মার্জিন প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে কেবল ১৪টি বিলাসী পণ্য আমদানিতে শতভাগ মার্জিন আরোপিত রয়েছে। এছাড়া অর্থ পাচার বহুলাংশে কমে যাওয়ায় এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়তে থাকায় বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়ছে। আগে প্রতি মাসে রিজার্ভ কমত। এখন রিজার্ভ না কমে বরং বাড়ছে। রিজার্ভে হাত না দিয়েই আমদানি ব্যয়সহ নিয়মিত দেনা শোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক ঋণ শোধ করা হয়েছে। ফলে রিজার্ভে চাপ কিছুটা কমেছে।

এসব কারণে আমদানি বাড়ার সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার প্রবণতা বেড়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কম হওয়ার কারণে আগের তুলনায় কম দামে এখন বেশি পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে। এতে আমদানিনির্ভর শিল্প মন্দা কাটিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর