সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিয়ে করে যে উপায়ে সুখী হবেন নারী

আমাদের নারায়ণগঞ্জ

প্রকাশিত : ১০:৩৬ এএম, ৬ আগস্ট ২০১৯ মঙ্গলবার

সুখী হওয়া প্রতিটি মানুষের প্রত্যাশা। সে পুরুষ হোক বা নারী। বৈবাহিক জীবনে পুরুষ বা নারীর এ সুখ কিন্তু সমান্তরাল বা একে অপরের পরিপূরক। অর্থাৎ একজন সুখী হলে অন্যজন সুখী হয়। আর একজন দু:খী হলে অন্যজন দু:খী হয়। বিশেষ করে সংসারের মূল দায়িত্বে থাকা পুরুষ যদি অসুখী হয় তার প্রভাব শুধু নারী নয় সংসারের সবার উপর পড়ে।

তবে অনেকের ধারণা বিয়ের পর পুরুষের সুখ চলে যায়? তাদের মন বিষিয়ে ওঠে? কিন্তু উপায় কী। হ্যাঁ উপায় আছে, স্ত্রী কতিপয় উপায় অবলম্বন করলে উভয়ের মধ্যে হূদয়ের অটুট বন্ধন তৈরি করে দেয়। তৈরি করে সুখী সাংসারিক জীবন।

আপনার সঙ্গীর প্রতি সবসময় সুন্দর ও শ্রদ্ধাপূর্ণ বাক্য ব্যবহার করুন। গীবত, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ ও কটূক্তি এড়িয়ে চলুন।
আপনার জীবনসঙ্গীকে বিয়ের প্রথম দিন থেকেই দিনে অন্তত একবার বলুন, “আমি তোমাকে ভালবাসি”। ও-তো জানেই বা আমি তো আচরণে দেখাচ্ছিই এটা মনে করে এই বলা থেকে বিরত থাকবেন না।

 

আপনার স্বামীর যোগ্যতার প্রশংসা করুন। পরিবারে তার প্রতিটি অবদানকে অকপটে স্বীকার করুন। স্বামীর ব্যাপারে অহেতুক খুঁতখুঁতে হবেন না। কঠোর ভাষায় কখনো তার ভুল ধরিয়ে দেবেন না। ভুলগুলোকে সময়, সুযোগমতো সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিন। সঙ্গির গুণাবলি ও তার ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন। এতে তিনি ভুল সংশোধনে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন।

অন্যের কাছে স্বামীকে ছোট করবেন না বা বদনাম করবেন না। স্বামীর মা-বাবা বা আত্মীয়দের নিয়ে তাকে খোঁটা দেবেন না।
সম্পর্কের জটিলতায় সবসময় সরাসরি কথা বলুন। কাউকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করবেন না। নেতিবাচক আবেগে মন তিক্ত হওয়ার আগেই সুযোগ বুঝে সরাসরি কথা বলুন। সম্পর্ক যত সরাসরি হবে, ভুল বোঝাবুঝি তত কমবে।

স্বামীর যে-কোনো অভিযোগ মনোযোগ দিয়ে শুনুন। কোনো প্রস্তাব বা কথায় প্রথমেই ‘না’ বলা থেকে বিরত থাকুন।