মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

এটর্নি খায়রুল বাশার ইমিগ্রেশন বিষয়ে আইনি সহায়তা দিচ্ছেন

আজকাল রিপোর্ট

সাপ্তাহিক আজকাল

প্রকাশিত : ০৩:১৮ এএম, ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ শনিবার

 
ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত সার্বিক ষিষয়ে অভিজ্ঞতালব্ধ সেবা দিয়ে কমিউনিটিতে অবদান রেখে চলেছেন ইমিগ্রেশন অ্যাটর্নি খায়রুল বাশার। তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্বকে শুধু বাণিজ্যিক দৃষ্টিতে না দেখে মানবিক দিকটাকেও তিনি সমান গুরত্বের সঙ্গে দেখেন। যার জন্য ক্লায়েন্টদের আইনি সহায়তা দানের পাশাপাশি অত্যন্ত যত্ন এবং আন্তরিকতার সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ  দিয়ে থাকেন।
আইনি পেশায় সার্বক্ষণিকভাবে নিবেদিত অ্যাটর্নি খায়রুল বাশারের অফিস জ্যাকসন হাইটসের ৭২-৩২ ব্রডওয়েতে। তিনি জানান, যে কোন ক্লায়েন্ট তার কাছে যেসব বিষয়ে আইনি সহায়তা পাবেন সেগুলির মধ্যে রয়েছে, পারিবারিক অভিবাসন-ভাইবোন, পিতামাতা, স্বামী/স্ত্রী, শিশুর জন্য আবেদন, আই-১৩০ পুনঃস্থাপন এবং বিশেষ জুভেনাইল ইমিগ্রেশন স্ট্যাটাস, নাগরিকত্ব ও বয়স সম্পর্কিত এবং অক্ষমতা ব্যতিক্রম পরীক্ষা মওকুফ, অগ্রহণযোগ্যতা মওকুফ আই-৬০১, আই-৬০১এ, আই-২১২, কনস্যুলার প্রসেসিং, এফ-১, এম-১ এবং জে-১ ভিসা, আশ্রয়, নির্বাসন, ইউ-ভিসা এবং ভিএডব্লিউএ অ্যাপ্লিকেশন, করপোরেট ও ইনভেস্টমেন্ট ইমিগ্রেশন এল-১, ই-ভিসা, ইবি ভিসা, পিইআরএম, অসাধারণ গুণের অধিকারীসম্পন্ন ব্যক্তির জন্য গ্রিনকার্ড ইবি-১ এবং ইবি-২, এনআইডব্লিউ প্রভৃতি। আপিল ও মানদামুসের রিট, বর্ডার অ্যারেস্ট, আইস ডিটেনশন এবং বন্ড ছাড়াও বিমানবন্দর কাস্টমস ও সিজারস অব কারেন্সিীবাই সিবিপি বিষয়েও তিনি আইনি সহায়তা দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত যেকোনো আইনি সমস্যার জন্য তার সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ রয়েছে। তিনি ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত বিষয়ে আমেরিকার ৫০টি স্টেটেই মামলা পরিচালনা করতে পারেন।
শুধুমাত্র রোববার ছাড়া প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত তার অফিস খোলা থাকে। নিউইয়র্ক ছাড়াও ওয়াশিংটন ডিসিতেও তার একটি অফিস রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বারের একজন আইনজীবী। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসএস পাস করেন এবং এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর বারুক কলেজে, পেস ইউনিভার্সিটিতে এবং সর্বশেষ টরো কলেজে লেখাপড়া করেন। এখানে প্রথমে তিনি বিবিএ, এরপর এমবিএ এবং পরে এলএলএম সম্পন্ন করেন। প্রথমে তিনি আলাবামা স্টেট বারের সদস্য হন। পরে ওয়াশিংটন ডিসি বারের সদস্য হন।