বৃহস্পতিবার   ২৮ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১৪ ১৪৩১   ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

৩৩ আইনজীবীর যার যত ভোট

নিজস্ব প্রতিনিধি

আমাদের নারায়ণগঞ্জ

প্রকাশিত : ০৪:৪৮ পিএম, ২৬ জানুয়ারি ২০১৯ শনিবার

গত ২৪ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির ২০১৯-২০ সালের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়েছে। এতে ৯২৬ জন ভোটারের মধ্যে ৯১২ জন ভোট দিয়েছেন। এ  নির্বাচনে ১৭ পদের মধ্যে একটি সদস্য পদ ছাড়া বাকি ১৬টি পদেই হয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ। বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী ঐক্যফ্রন্ট প্যানেলে বিজয়ী হলেন কার্যকরী সদস্য পদে আহসান হাবীব।

নির্বাচনে ১৭ পদের বিপরীতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ পূর্ণ প্যানেল দিলেও বিএনপির জাতীয়তবাদী ঐক্যফ্রন্ট সদস্য পদে একজন কমে বাকি ১৬ পদে প্রার্থী দেন।

সভাপতি পদে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের হাসান ফেরদৌস জুয়েল পেয়েছেন ৬৯৪ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের সরকার হুমায়ুন কবির পেয়েছেন ১৯৭ ভোট।

সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আলী আহাম্মেদ ভূইয়া পেয়েছেন ৫৫৫ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের রেজাউল করিম খান রেজা পেয়েছেন ৩৩০ ভোট।

সহ-সভাপতি পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের বিদ্যুৎ কুমার সাহা পেয়েছেন ৪৯১ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন মিয়া পেয়েছেন ৩৮৬ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহসিন মিয়া পেয়েছেন ৬২৪ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের আবুল কালাম আজাদ জাকির পেয়েছেন ২৬১ ভোট।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মো. মাহাবুবুর রহমান পেয়েছেন ৬৬০ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের সাহিদুল ইসলাম টিটু পেয়েছেন ২৩০ ভোট।

কোষাধ্যক্ষ পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আব্দুর রউফ মোল্লা পেয়েছেন ৪৫২। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের  নজরুল ইসলাম মাসুম পেয়েছেন ৪৩৬ ভোট।

আপ্যায়ন সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান কাজল পেয়েছেন ৫১৩ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের কায়সার আলম চৌধুরী টুটুল পেয়েছেন ৩৬১ ভোট।

লাইব্রেরি সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সুবাস বিশ্বাস পেয়েছেন ৫১৯ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের শারমিন আক্তার পেয়েছেন ৩৬৩ ভোট।

ক্রীড়া সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মাসুদ রানা পেয়েছেন ৪৫২ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের শেখ আনজুম আহম্মেদ রিফাত পেয়েছেন ৪২৪ ভোট।

সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সাজ্জাদুল হক সুমন পেয়েছেন ৪৪২ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের মো. রাসেল প্রধান পেয়েছেন ৪১৭ ভোট।

সমাজসেবা সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহাম্মদ রাশেদ ভূইয়া পেয়েছেন ৫৫৪ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের আসমা হেলেন (বিথী) পেয়েছেন ৩১০ ভোট।

আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহাম্মদ স্বপন ভূইঁয়া পেয়েছেন ৫২৮ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের মোহাম্মদ রোকন উদ্দিন পেয়েছেন ৩৩০ ভোট।

সদস্য পদে বিজয়ী পদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের হাসিব উল হাছান (রনি) পেয়েছেন ৬২৫, আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৫৩৯, মশিউর রহমান পেয়েছেন ৫২৪ ভোট, নূসরাত জাহান তানিয়া পেয়েছেন ৫৩২ ভোট, বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের আহসান হাবিব ভূঞা ৪৭০ ভোট পেয়ে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।