ইমামতির মর্যাদা ও দায়িত্ব
প্রকাশিত: ১৭ জুলাই ২০১৯
ইমামতি সম্মানজনক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ। রাসূল (সা.) ও খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত। উভয় জগতে সফলতা ও কামিয়াবির মাধ্যমও হতে পারে এই ইমামতি।
একজন ইমাম হতে পারেন মানবতার পথপ্রদর্শক ও সরল পথের দিশারি। ইমামের সংশ্রবে ধুধু মরু হয়ে ওঠতে পারে সবুজ-শ্যামল। মৃত কলবও ফিরে পেতে পারে তার হারানো জীবন। আমরা সমাজের দিকে তাকালে দেখতে পাই, যে এলাকার ইমাম সাহেব সচেতন সেখানকার ধর্মীয়, সামাজিক পরিবেশ থাকে অন্য রকম। পরস্পর মিল-মহব্বত, শান্তি ও সৌহার্দ্য বিরাজ করে ওই সমাজে।
দ্বীনদারি মানুষকে মানবতাবাদী বানায়। এ জন্য ইমাম বোধসম্পন্ন হলে, তার সংশ্রবে থেকে মুসল্লিরা ভ্রাতৃত্ববোধ ও সহমর্মিতার গুণ শিখে। জেনে রাখা ভালো যে, সৃষ্টি ও স্রষ্টার মাঝে বন্ধন তৈরী করার নাম হচ্ছে ইমামতি। তাই একজন ইমামই পারেন, দিকভ্রান্ত মানুষকে সরল পথে পরিচালিত করতে। আল্লাহর সত্তার সঙ্গে মানুষকে পরিচয় করিয়ে দিতে। ইমামতির পদ উপকারি ও ফায়দাজনক। তবে ঝুঁকিপূর্ণও বটে। ইমামতির কারণে, প্রাসঙ্গিকভাবেও অনেক দায়িত্ব একজন ইমামের ওপর এসে যায়। সেগুলোও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও অসাধারন। তবে যে কেউ চাইলেই সে দায়িত্বগুলো যথাযথভাবে আঞ্জাম দিতে পারবে না। বরং এর জন্য প্রয়োজন যোগ্যতাসম্পন্ন হওয়া। ইমামতির সূচনা করেছেন নবী করীম (সা.)।
এখন যারা ইমাম, তারা নবী করিম (সা.) এর ইমামতির উত্তরাধিকারী। তাই উত্তম চরিত্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন করাও একজন ইমামের কাজ। যেমন ইমাম হিসেবে নবী করিম (সা.) স্থাপন করে গিয়েছিলেন। আদর্শিক বিচ্যুতি ইমামতির জন্য অযোগ্যের বড় প্রমাণ। অযোগ্য ও চরিত্র-আদর্শ এই দুই গুণ শূন্য ইমাম কখনো দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। কেননা যোগ্যতা সম্পন্ন না হলে, মানুষের নামাজ নষ্ট করবে, বিভিন্ন বিষয়ে ভুল সমাধান দিবে। ইমাম চরিত্রবান ও আদর্শবান না হলে মানুষ কষ্ট পাবে। মানুষ, ইমামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সমালোচনা করার সুযোগ পেয়ে নিজেদের ইমান-আমলকেও খোয়াবে।
একজন নিষ্ঠাবান ইমাম শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়িয়ে নিজেকে দায়িত্ব মুক্ত ভাববে তা কখনো কাম্য নয়। মানুষ, মনুষ্যত্ব ও সমাজ নিয়েও একজন নবীর উত্তরাধিকারী ইমামকে ভাবতে হবে। মানুষের ইসলাহ ও সংশোধনের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে পূর্ণ মনোযোগের সঙ্গে। প্রথম নামাজের কথাই ধরা যাক। যদি মুসল্লিদের নামাজ সুন্নত মুতাবেক না হয় তাহলে কিছু সময় বের করে সুন্নত মুতাবেক নামাজ শিখাতে হবে। মুসল্লিদের ফরজ পরিমান কেরাত শুদ্ধ না থাকলে এ ব্যাপারে মেহনত করতে হবে। যারা কোরআন তেলাওয়াত শিখেনি, তাদের কোরআন শিখার ব্যবস্থা করতে হবে। নামাজের প্রতি অলস ও উদাসীনকে সচেতন করতে হবে; নামাজের গুরুত্ব বুঝাতে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায়ের পাবন্দ বানাতে হবে।
সমাজের কেউ শরীয়ত বিরোধী কাজ করলে আস্তে আস্তে তাকে সংশোধনের চেষ্টা করাও একজন ইমামের দায়িত্ব। ইমামগণ, মুসল্লিদের মাঝে দ্বীনি বুঝ জাগ্রত করে, আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে তাদের গভীর সম্পর্ক তৈরি করে দিতে পারলে ইনশাল্লাহ অচিরেই এমন এক সুস্থ ও সুন্দর সমাজ গড়ে ওঠবে, যেখানকার প্রতিটি নাগরিক হবে দ্বীনের সত্য ও একনিষ্ঠ সৈনিক। যারা হবে ইসলামী তাহজীব-তামাদ্দুনের সংরক্ষক। অনাচার ও পাপাচারের বিরুদ্ধে হবে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর।
মসজিদসমুহে সাধারণত সকালের মক্তব চালু থাকে। বাচ্চাদের নুরানী কায়দা থেকে কোরআন শরিফ, মাসনুন দোয়া, দ্বীনিনের প্রয়োজনীয় ও মৌলিক বিষয় সেখানে শিখানো হয়। ওই বাচ্চারা আমাদের কাছে আমানত। তারা হচ্ছে এ জাতির ভবিষ্যত। এজন্যে ইমামগণের কর্তব্য হচ্ছে, জাতির এই ভবিষ্যত প্রজন্মের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখা। দ্বীনি শিক্ষায় তাদেরকে শিক্ষিত করার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা। পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি থেকে তাদেরকে দূরে রাখা। রাঙ্গিয়ে তোলা ওদের জীবন ইসলামের রঙ্গে। মনে রাখতে হবে, সীরাত হচ্ছে জাতির সফলতার আসল হাতিয়ার। তাই ইমামের দায়িত্ব এটাও যে, বাচ্চাদের চরিত্রকে সীরাতে নববীর খুশবু দিয়ে সুবাশিত করা। রাসূলের (সা.) চরিত্রে তাদেরকে সুশোভিত করা।
বাচ্চাদেরকে আত্বমর্যাদাবোধ সম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তোলাও ইমামের অন্যতম দায়িত্ব। কোরআন শিখা, কোরআনের হিফজ করার আগ্রহ তাদের অন্তরে জাগ্রত করতে হবে। মসজিদের ইমামগণ, মকতবের শিক্ষার্থীদের ওপর মেহনত করলে প্রথমত ছাত্ররা মাদরাসা উপযুক্ত বনে যাবে এবং ছাত্ররা দ্বীনি মেজাজের অধিকারী হবে। দ্বিতীয়ত ওই ছাত্ররা যদি মাদরাসায় পূর্ণ আগ্রহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে শিক্ষা চালু রাখে এবং উপযুক্ত ও অভিজ্ঞ আলেমে দ্বীন হয়ে বের হয়। এরপর তারা নিজেদের এলাকায় দ্বীনের দাওয়াত, ইসলাম প্রচার, অজ্ঞ ও মূর্খ সমাজে ইলম ও আমলের আলো ছড়ায়। তাহলে ইমামের ওই চেষ্টা সদকায়ে জারিয়ার অন্তর্ভূক্ত হবে। অনন্ত কাল পর্যন্ত সে এর সওয়াব পেতে থাকবে।
ইমাম হবেন ধৈর্যশীল, উদার ও আত্মমর্যাদবোধ সম্পন্ন। কেননা, মুসল্লিদের কেউ কেউ ঝগড়া পছন্দ হয়ে থাকে। ওরা অনর্থক ইমামকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু বানায়। সর্বদা ইমাম, মুয়াজ্জিনের দোষ ত্রুটি তালাশ করে। এখন ইমাম সাহেবও যদি তাদের মত হন এবং রেগে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন তাহলে অবস্থা জটিল আকার ধারণ করবে। এলাকায় দলাদলি হবে। মুসলমানদের ঐক্য ও সংহতি নষ্ট হবে। এজন্যে ইমামের করণীয় হচ্ছে, সর্ববস্থায় ধৈর্যশীলের পরিচয় দেয়া এবং বিরোধীদের প্রতি উদারতা দেখানো। তাহলে কিছু দিনের মধ্যেই সমালোচকরা ইমামের দোষ বর্ণনা থেকে ফিরে আসবে। মানুষের কাছে ইমাম সাহেবের মান-মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
ইমাম হবেন, সরল-সহজ ও ভদ্র স্বভাবের অধিকারী। তবে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন হয়াও জরুরি। যার মাঝে উক্ত গুণগুলো বিদ্যমান থাকবে এলাকায় তার দ্বারা পরিবর্তনের হাওয়া বয়ে যায়। সাধারণ মানুষ তার কথাকে মন থেকে গ্রহণ করে। এর বিপরীত হলে ফলও উল্টো হতে বাধ্য। ইমামের একটি দুর্বলতা হচ্ছে, নামাজের পূর্বে এবং পরের সুন্নতে মুয়াক্কাদার ব্যাপারে অলসতা ও অমনযোগীতা। স্পষ্ট যে, যখন ইমাম সুন্নতে মুয়াক্কাদার ব্যাপারে অলসতা করবে তখন সাধারণ লোকেরা তো ফরজের মধ্যেও অলসতা করবে। এজন্য আবশ্যক হলো, ইমাম সুন্নতে মুয়াক্কাদা এবং সুন্নতে গাইরে মুয়াক্কাদা আদায়ের ব্যাপারে গুরুত্ব দিবে। কিছু মসজিদে এটা দেখা যায় যে, ইমাম সাহেব ফরজ নামাজে লম্বা লম্বা কেরাত পড়ে থাকেন। এতে অনেক সময় মানুষ বিরক্ত হন, কষ্টে পড়েন। এ জন্য ফরজ নামাজে সংক্ষিপ্ত কেরাত পড়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া উচিত। হজরত মুআয ইবনে জাবাল (রা.) একবার এশার নামাজে দীর্ঘ কেরাত পড়েন। একজন অভিযোগ করলে, হুজুর (সা.) মুয়াজের প্রতি অনেক অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এবং হজরত মুআয ইবনে জাবাল (রা.)-কে নামাজ হালকা এবং সংক্ষিপ্ত করে পড়াতে বলেন। কেননা মুসল্লিদের মাঝে কিছু এমন লোক থাকেন যারা দূর্বল ও অতিশয় বৃদ্ধ। যাদের প্রতি খেয়াল রাখাও ইমামের জন্য জরুরি।
ইমাম সাহেবকে সকলের আস্থাভাজন হওয়া বাঞ্জনীয়। যেন সকলে নিজের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, জাগতিক ও ধর্মীয় সকল বিষয়ে মতের আদান-প্রদান করতে পারেন। লেনদেন, বিবাহ-শাদী ও অন্যান্য কার্যক্রমে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নির্বাচন করতে পারেন। ইমাম যদি আস্থাশীল না হন তাহলে একদিকে ইমামের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হবে না এবং প্রকৃত ইমামতি যার মাঝে সমাজ ও লোকদের সংশোধনও আছে তা কখনো হবে না। ইমাম মুয়াজ্জিনের বেতন প্রসঙ্গ: বর্তমান সময়ে বাজারের অবস্থা সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি। তাছাড়া, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানের ব্যবস্থাও অনেক ব্যয় বহুল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা ব্যক্তিগত সভা-সমাবেশ, বিবাহ শাদি ইত্যাদি অনুষ্ঠানে বেহিসাব খরচ করি। মসজিদে দামি দামি ট্রাইলস, দৃষ্টি নন্দন গম্বুজ, উঁচু উঁচু মিনার ইত্যাদি কাজের জন্য মোটা অংকের দান এবং বদান্যতার প্রকাশ ঘটাই। কিন্তু মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনের বেলায় দেখা যায় উল্টোটা।
দুনিয়াকে সাজানো হয়েছে আশা-আকাঙ্খা দ্বারা। দুনিয়ার সম্পদ, মণি-মুক্তা মানুষদিগকে সব সময় নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে থাকে। দুনিয়ার চাকচিক্যতা এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্য প্রত্যেক মানুষকে দুনিয়ার দিকে দাওয়াত দেয়। দুনিয়ার ভোগ বিলাস ও সুখ শান্তির সামনে বড় বড় হিম্মতওয়ালারাও দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে হ্যাঁ, খোদায়ী নুসরত যেই ব্যক্তির শামিলে হাল হয় তার কথা ভিন্ন। এ রকম নাজুক পরিস্থিতে কোনো ব্যক্তি যদি যুহদ ও অল্পেতুষ্টিকে নিজের বৈশিষ্ট্য বানিয়ে নিতে পারে এবং বস্তুবাদের কাটাযুক্ত আঁচল থেকে বাচার চেষ্টা করে, তাহলে তো এই আশা করা যায় যে, তার ঘরের লোকেরাও এই রঙ্গে রঙ্গিন হবে।
এই জন্য মুসল্লি হজরতদের জিম্মাদারী হলো, মসজিদের ইমামগণের জীবন যাপনের স্তরকে উপরে উঠাবে। তারা তাদের এই পরিমান আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে, যাতে করে তাদের পরিবারের প্রয়োজন পূর্ণ করতে পারে এবং সে একাগ্রতার সঙ্গে দ্বীনের খেদমত আঞ্জাম দিতে পারে। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘(দান-খয়রাত) সেই গরীবদের জন্য, যারা আল্লাহর পথে এমনভাবে আবদ্ধ হয়ে থাকে যে, তারা (জীবিকা নির্বাহের জন্য) জমীনে চলাফেরা করতে পারে না। অনবগত লোকেরা সওয়াল না করার কারণে, তাদের ধনী মনে করে। ( হে নবী!) আপনি তাদের চেহারা-লক্ষণ দেখে চিনতে পারবেন।’ এই আয়াতের উদ্দেশ্য ওই সমস্ত লোক, যারা দ্বীনি খেদমত আঞ্জাম দেয়ার মাঝে এমন ভাবে লিপ্ত যে,জীবিকা উপার্জনের জন্য সময় বের করতে পারে না। তাদের প্রতি খেয়াল করা এবং তাদের জীবনের স্তরকে উঁচু করা উম্মতে মুসলিমার জিম্মাদারি।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনে নতুন কমিটি ঘোষণা
- নিউইয়র্কে বাঙালি সংস্কৃতির দেশি নাইট
- ইমিগ্রেশন নিয়ে আতংকিত না হবার পরামর্শ মঈন চৌধুরীর
- ঢাকা ক্লাব অব আমেরিকার অভিষেক আজ
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- ‘দরদ’ নিউইয়র্কে প্রশংসা কুড়িয়েছে
- ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেফতারের পরোয়ানা
- সাইথ এশিয়ান আমেরিকান রিয়েলটর এসোসিয়েশন’র কমিটি গঠন
- মাহমুদ রেজা চৌধুরীর পুত্র তানজিরের ইন্তেকাল
- বাংলাদেশি দুই ভাইয়ের ১০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি
- আগে আওয়ামী লীগের বিচার পরে নির্বাচন
- হাসিনার জোট নেতারা এখন কোথায়?
- অ্যাম্বাসেডর সাদিয়ার জীবন যেমন
- বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- অবৈধদের বিতারনে ট্রাম্পের পরিকল্পনা
- সোসাইটির নতুন নেতৃত্বকে সংবর্ধনা কুমিল্লা সমিতির
- সেনাকুঞ্জে আলোচনার কেন্দ্রে খালেদা জিয়া
- ইউনূস সরকারকে অস্থির করার প্রকল্প
- আজকাল ৮৪৫ সংখ্যা
- ১১ মিল মালিকের সিন্ডিকেটে চালে অস্থিরতা
- ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে গেল ১০ জনের নাম
- সৌদি আরব যেভাবে হচ্ছে ‘পাপের রাজধানী’
- ট্রাম্পের দলের নেতাদের বাংলাদেশ সফরের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- বাংলাদেশ ব্যাংকে আওয়ামীপন্থীদের নিরঙ্কুশ বিজয়, বিএনপিপন্থীদের ধস
- ‘ফিলিস্তিনের পতন হলে ইরান, সৌদি ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
- পর্যটকদের সেন্টমার্টিন যেতে লাগবে ট্রাভেল পাস
- ‘একাত্তরে আমাদের কোনো ভুল যদি প্রমাণিত হয়, ক্ষমা চাইব’
- বিমান হামলার শঙ্কায় কিয়েভের শেল্টারগুলোতে উপচেপড়া ভিড়
- ‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
- রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান থেকে পিছু হটল অন্তর্বর্তী সরকার
- মালিতে অতর্কিত হামলায় ওয়াগনারের ৫০ সৈন্য নিহত
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- যে শর্তে ইসরাইলে হামলা বন্ধের ঘোষণা দিল হিজবুল্লাহ
- রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও তার পরামর্শক পর্ষদ
- আরব লীগের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তালিকা থেকে হিজবুল্লাহর নাম বাদ
- শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার সীমিত করছে নিউইয়র্ক
- যে কারণে নিউ ইয়র্কে চাকরি ছেড়েছেন ৫ লাখ মানুষ
- আজকের সংখ্যা আজকাল ৮৩৬
- কাল পবিত্র হজ
ঈদ রোববার - নিউইয়র্কে বাংলাদেশি খুনের ঘটনায় ন্যায়বিচার নিয়ে সংশয়ে পরিবার
- যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি যুবকের বিরুদ্ধে ‘বেঞ্চ ওয়ারেন্ট’
- নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে: ডিপজল
- পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
- মুত্তালিব বিশ্বাসকে সংবর্ধনা
- নিউইয়র্ক মাতালেন মমতাজ
- পর্তুগালে বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য দুঃসংবাদ
- হজে যেতে পারেননি বহু প্রবাসী
- আজকের আজকাল সংখ্যা ৮৩১
- বিয়ে হলেও বিয়ের প্রিমিয়ার হবে না
- আনন্দ-বেদনায় কানাডা প্রবাসীদের ঈদ উদযাপন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- পথ চলার আদব!
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু