শনিবার   ১২ এপ্রিল ২০২৫   চৈত্র ২৯ ১৪৩১   ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
১৪

খেলাপি ঋণ ব্যাংক খাতের প্রধান চ্যালেঞ্জ

প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৫  

বর্তমানে ব্যাংক খাতের জন্য অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে খেলাপি ঋণের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি। গত বছরের আগস্টে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে। খেলাপি ঋণের সমস্যার সমাধান করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এর অংশ হিসাবে কিছু ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়াসহ আর্থিক খাত সংস্কারের জন্য টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দেশের সার্বিক হালনাগাদ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে ব্যাংক খাতের সার্বিক চিত্রও তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ডিসেম্বর শেষে তফশিলি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা মোট ঋণের ২০ দশমিক ২ শতাংশ। সেপ্টেম্বর শেষে ছিল ২ লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৭ শতাংশ। জুনে ছিল ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা, যা ছিল মোট ঋণের ১২ শতাংশ। জুন থেকে ডিসেম্বর-এ ছয় মাসে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার কোটি টাকা।

সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যাংক দখল করে নজিরবিহীন লুটপাট করা হয়েছে। লুটপাটের টাকার একটি বড় অংশ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। ফলে ওইসব ঋণ এখন আদায় হচ্ছে না। আদায় না হওয়ার কারণে ব্যাংক সেগুলোকে খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করছে। এতে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাচ্ছে। খেলাপি ঋণের এ বৃদ্ধিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আইএমএফ উদ্বেগজনক হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের সমস্যা এখন অন্যতম একটি প্রধান চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য যেসব ব্যাংকে বেশি জালজালিয়াতি হয়েছে, ওইসব ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি ব্যাংক খাতের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। ওই টাস্কফোর্স ব্যাংক খাতকে পুনরুদ্ধার করতে কাজ করছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে চলমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও কয়েকটি ব্যাংকে সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থবছরের শুরুর দিকে ব্যাংকব্যবস্থায় ব্যাপক তারল্য চাপ ছিল। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত নানাবিধ পদক্ষেপ এবং বিশেষ তারল্য সহায়তার কারণে ব্যাংক খাতের সার্বিক তারল্য পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি দেখা যাচ্ছে। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, জানুয়ারি শেষে ব্যাংকগুলোর তারল্য পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়ে অতিরিক্ত তরল সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকায়, যা সেপ্টেম্বরে ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছিল।

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারণী সুদের হার বাড়ানো হয়েছে। এর প্রভাবে ব্যাংক খাতে সব ধরনের আমানত ও ঋণের সুদের হারও বেড়েছে। ঋণের সুদের হার বাড়ায় এবং সংকোচনমুখী মুদ্রানীতির কারণে একদিকে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমেছে। অন্যদিকে আমানতের সুদের হার বাড়ায় গ্রাহকরা ব্যাংকে সঞ্চয় করতে উৎসাহিত হচ্ছেন। এছাড়া ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও জালজালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে ব্যাংক খাতের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা কিছুটা বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও তারল্যের জোগান বাড়ানো হয়েছে। এসব মিলে ব্যাংক খাতে তারল্যের সংকট ধীরে ধীরে কমে আসছে।

প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতির হার বাড়ার জন্য উচ্চ খাদ্যমূল্য, পণ্যের সরবরাহ চেইন বাধাগ্রস্ত হওয়া এবং অভ্যন্তরীণ অসম্পূর্ণ বাজার কাঠামোকে দায়ী করা হয়েছে। এসব সমস্যা উচ্চ মূল্যস্ফীতির অন্যতম প্রভাবক হিসাবে কাজ করছে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

দেশের সার্বিক অর্থনীতি প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জগুলো সামনে রেখে মাঝারি মাত্রার মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ লক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ বাজারমূল্য বিশেষত খাদ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে পণ্যমূল্যের স্তরে স্থিতিশীলতা আনয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জরুরি ও প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করছে। সেগুলো বাস্তবায়নের জন্যও কাজ করছে। ফলে আগামী জুনের মধ্যে এ হার ৮ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনা সম্ভব বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।

এদিকে বুধবার প্রকাশিত এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ডবল ডিজিটে অর্থাৎ ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন আঞ্চলিক সংঘাত, সম্ভাবনা ও সংরক্ষণবাদী বাণিজ্যব্যবস্থা দেশের অগ্রাধিকার খাতগুলোর বিকাশ বাধাগ্রস্ত করছে। এর মধ্যে রয়েছে কৃষি, রপ্তানিমুখী শিল্প, আমদানি বিকল্প শিল্প এবং কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (সিএমএসএমই) খাত। এসব খাতের বিকাশ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ঋণপ্রবাহ বাড়ানোর পদক্ষপ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে খেলাপি ঋণের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানার পাশাপাশি বর্তমান খেলাপি ঋণের মাত্রা হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এছাড়াও ব্যাংক খাতে তারল্য পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনা এবং আমানতকারীদের স্বার্থসুরক্ষা ও আস্থা পুনরুদ্ধারসহ আর্থিক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের সঙ্গে সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

 

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর