সোমবার   ২৪ জুন ২০২৪   আষাঢ় ১০ ১৪৩১   ১৭ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৫

সর্বশেষ:
সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
৩০

জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ

আজকাল রিপোর্ট -

প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৪  


২০২৩ সাল  
 
২০২৩ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা রেকর্ড বেড়ে ১১ কোটি ৭০ লাখ ৩ হাজার জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে। বৈশ্বিক রাজনীতিতে পরিবর্তন না এলে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটির হাই কমিশনার।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনার (ইউএনএইচসিআর) ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেছেন, বাস্তুচ্যুত হওয়া এসব মানুষেরা হলেন ‘শরণার্থী, আশ্রয়প্রার্থী, অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত এবং সংঘাত, নিপীড়ন, ভিন্ন ভিন্ন ও ক্রমবর্ধমান জটিল ধরনের সহিংসতার কারণে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হওয়া মানুষ।’ এসময় তিনি সংঘাতকে ‘বাস্তুচ্যুতির গভীর চালক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির বৈশ্বিক প্রবণতা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদনে ইউএনএইচসিআর বলেছে, গত ১২ বছরে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের বার্ষিক সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউএনএইচসিআর-এর অনুমান, ২০২৪ সালের প্রথম চার মাসে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এপ্রিলের শেষ নাগাদ এ সংখ্যা  ১২ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছিল।
নতুন সংঘাতের ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে গ্র্যান্ডি বলেছিলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতিতে পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত এই সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকবে।’
বাস্তুচ্যুতকে প্রসারিত করার পেছনে যে সংঘাতগুলো ভূমিকা রেখেছে এর মধ্যে সুদানের যুদ্ধ অন্যতম। অন্যান্য সংকটের তুলনায় এই সংঘাতের দিকে যদিও কম মনোযোগ দেওয়া হয়েছে, তবে গ্র্যান্ডি এটিকে সংঘাতগুলোর মধ্যে ‘সবচেয়ে বিপর্যয়কর একটি  বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, এই সংঘাতে ৯০ লাখের বেশি মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। চাদ, মিসর এবং দক্ষিণ সুদানসহ প্রতিবেশি দেশগুলোতে পালিয়ে গেছেন আরও ২০ লাখ মানুষ।
চাদে নিরাপত্তার সন্ধানে আসা মানুষদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে ‘প্রতিদিন শত শত মানুষ আসছেন।’
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ ও স্থল হামলার কারণে প্রায় ১৭ লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই আবার বাস্তুচ্যুত হয়েছেন একাধিকবার। বাস্তুচ্যুত হওয়া এই মানুষের সংখ্যা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮০ শতাংশ।
ইসরায়েলের সামরিক হামলা থেকে বাঁচতে গাজার বাসিন্দাদের দক্ষিণ সীমান্ত শহর রাফাহ থেকে মিসরে সম্ভাব্য পারাপার একটি বিপর্যয়কর ঘটনা হবে বলে সতর্ক করেছিলেন গ্র্যান্ডি। তিনি বলেছিলেন, ‘গাজার বাইরে আরেকটি শরণার্থী সংকট সব স্তরে বিপর্যয়কর হবে। কেননা, সেসব মানুষ একদিন গাজায় ফিরতে পারবেন এমন কোনও গ্যারান্টি আমাদের কাছে নেই।’

 

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর