ড. ইউনূসের কি হবে
মাসুদ করিম, ঢাকা থেকে
প্রকাশিত: ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুর্নবহাল
প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান থাকতে পারবেন ? পঞ্চদশ সংশোধনী আংশিক বাতিল করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুর্নবহাল করার পর এই প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক। বাংলাদেশ সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা একটি নির্বাচনকালীন সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলো ৯০ দিন মেয়াদি সরকার। সেই হিসাবে বর্তমান অর্ন্তবর্তি সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলা যায় কিনা সে নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। এদিকে, আগামী ২০ শে জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্্েরসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগদানের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। হোয়াইট হাউস এরিমধ্যে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদেরকে শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো শুরু হয়েছে। মুহাম্মদ ইউনূস এখনও আমন্ত্রণ পেয়েছেন কিনা সেটা কেউ নিশ্চিত করছেন না। তাছাড়া, ওই সময়ে সুইজারল্যান্ডের দাভোস নগরে ‘ওয়াল্ড ইকোনমিক ফোরাম’-এর বৈঠকে যোগ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে ট্রাম্পের শপথে যোগ দিতে পারলে সেখানে নতুন প্রশাসনের সঙ্গে ্একটা যোগাযোগ সৃষ্টির উপলক্ষ পাওয়া যেতো।
গণঅভ্যূত্থানে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মেনে বর্তমান অর্ন্তবর্তি সরকার গঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে এই সরকার পরিচালিত হচ্ছে। জানুয়ারিতে আরেকটি সমঝোতা প্রতিষ্ঠা করে কবে নির্বাচন হবে তার রোডম্যাপ তৈরী হবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সামান্য সংস্কার করেই নির্বাচন দিতে হলে ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। তবে তার বদলে প্রত্যাশিত সংস্কার করে নির্বাচন দিতে হলে তা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি হতে পারে। নির্বাচনের সময় নির্ধারিত হবে জানুয়ারিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর। কিন্তু প্রশ্ন হলো. নির্বাচনের জন্যে কি আলাদা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন হবে নাকি এই সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকার হিসাবে থাকবে –-- এই প্রশ্নের জবাব পেতে হলে জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। জানুয়ারিতে রাজনৈতিক ঐক্যমত প্রতিষ্ঠার সংলাপে এই প্রশ্নের জবাব মিলবে বলে আশা করা যায়। আদালতও সম্ভবত এই বিষয়ে একটি দিক নির্দেশনা নিয়ে হাজির হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুর্নবহালের প্রশ্নে আদালত কয়েকটি যুক্তিকে বড় করে দেখিয়েছে। হাইকোর্ট মনে করেছে, বাংলাদেশের সংবিধানের চরিত্র হলো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বিলুপ্ত করায় ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। ফলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর ছিলো না। এটা বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক চরিত্রকে বিনষ্ট করেছে। রাজনৈতিক দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফিরে এসে নির্বাচন দেবার নীতিকে সমর্থন করেছে।
আগামী নির্বাচনকে ঘিরে আরও নতুন নতুন প্রশ্নের উদ্রেগ হচ্ছে। এমন একটি প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি কি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে ? এই প্রশ্নে নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কোনও মন্তব্য না করে বলেছেন, এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। তাহলে রাজনীতি সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রধান নিয়ামক হিসাবে থাকছে। এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই হয়তো আগামীর নির্বাচনী মেরুকরনও নির্ধারন করবে। তবে ট্রাইব্যুনালে যেহেতু শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিচার হচ্ছে বিধায় তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে নৈতিক বাধার মুখেও পড়তে পারেন।
এদিকে, গণঅভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা নতুন একটি রাজনৈতিক দল গঠন করতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। আগামীতে জাতীয় সরকার গঠিত হলে ছাত্ররা সেই সরকারেও থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। সময়ের সাপেক্ষে অনেক অস্পষ্টতাও কেটে যাবে এমনটাই প্রত্যাশিত।

- চীন থেকে ফেরত গেল যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং উড়োজাহাজ
- যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
- ‘বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম’
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত
- সৌদিতে ২০ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
- বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
- গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের অর্থ সহায়তা দিচ্ছে ফেসবুক
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গোপন সভার ভিডিও ফাঁস
- বেঁচে থাকার লড়াইয়ে কচ্ছপ খাচ্ছে গাজাবাসী
- ৬৫ দল চায় নিবন্ধন, সময় চেয়েছে ৪৬ দল
- বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত
- জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার সম্প্রসারণে উদ্যোগ
- সম্মিলিত মঙ্গল শোভাযাত্রা শনিবার
- শোটাইম মিউজিকের বাংলা নববর্ষবরণ
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরেও টিউলিপ
- হার্ভার্ডে বিদেশী শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ করতে চান ট্রাম্প
- ইইউ’র ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
- পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি
- রেমিট্যান্স ফেয়ার শুরু শনিবার: গভর্নর মনসুর যাচ্ছেন না
- ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে নিহত ২
- বাংলাদেশ ‘জিএসপি’ সুবিধা পেতে তৎপর বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ডে প্যারেডে মানুষের ঢল
- ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে নির্বাচন
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- নো মেকআপ লুকে মিমি চক্রবর্তী
- হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
- পুলিশ সদস্য হত্যা মামলায় আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
- পোষা বিড়ালকে মোবাইলে কী দেখালেন তারেক রহমান?
- বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট নই, কঠোর আন্দোলনের ডাক আসবে
- নির্বাচনের জন্য ৩ শর্ত পূরণের দাবি জামায়াত আমিরের
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা