ডেঙ্গু: দেরিতে হাসপাতালে নেওয়ায় বাড়ছে মৃত্যু
প্রকাশিত: ১০ নভেম্বর ২০২২
অতীতের যেকোনও বছরের তুলনায় চলতি বছর ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ মৃত্যু দেখলো বাংলাদেশ। এডিস মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১৮২ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এ বছরের ৮ নভেম্বর পর্যন্ত ১৮২ জনের মৃত্যু হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব মতে, বছরের প্রায় দুই মাস বাকি থাকতেই ২০১৯ সালের সর্বোচ্চ মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে। তবে, আক্রান্তের সংখ্যা ২০১৯ সালের তুলনায় কম। ওই বছর আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন।
২০১৯ সালের তুলনায় আক্রান্ত কম হলেও বেশি মৃত্যুর কারণ কী? এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও চিকিৎসকরা বলছেন, মূলত ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীরা দেরিতে হাসপাতালে আসছেন। তারা আক্রান্ত হলেও বুঝতে পারছেন না বা সাধারণ জ্বর মনে করে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। সে কারণে সুস্থ হয়ে ওঠার পরিবর্তে হাসপাতালের ভর্তির ৩-৪ দিনের মধ্যে অনেকে মারা যাচ্ছেন। পরিসংখ্যান বলছে, এ বছর মৃতদের মধ্যে অধিকাংশই হাসপাতালে ভর্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মারা গেছেন। এদের হার মোট মৃত্যুর ৮১ শতাংশ।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ঢাকায় বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই ঢাকা বিভাগের বাইরের। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছর মৃতদের মধ্যে ১৭ শতাংশ ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা। বাকি ৮৩ শতাংশ ঢাকা বিভাগের বাইরের। এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত মোট ৪৪ হাজার ৮০২ জনের মধ্যে ২৮ শতাংশই তরুণ-যুবক। মৃতদের মধ্যেও ৪৮ শতাংশই এ বয়সী।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গুরোগীর দেখা পাওয়া যায় ২০১৬ সালে। পুরো ২০১৬ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ৬০ জন। ২০১৭ সালে ২ হাজার ৮৮৫ জন, ২০১৮ সালে এক লাফে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ হাজার ১৬২ জন। ২০১৯ সাল ছিল ডেঙ্গুর জন্য ভয়াবহ বছর। সেবছর মোট আক্রান্ত হন ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন এবং মারা যান ১৭৯ জন।
২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গু তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। পুরো বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন মাত্র ১ হাজার ৪০৫ জন। গত বছর ২০২১ সালে আবারও ডেঙ্গু মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এবছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৫ জন। আর ২০২২ সালে (৮ নভেম্বর) পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ৮০২ জন এবং মারা গেছেন ১৮২ জন। এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু ঘটেছে অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে। এদিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮ জন।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই বেশি। মোট মৃতের ৪৮ শতাংশই তরুণ ও যুবক। আর মোট আক্রান্তের মধ্যেও ২৮ শতাংশই তরুণ। তবে মৃতদের মধ্যে ঢাকার বাইরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা বেশি। মূলত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হবার পরও না জানা ও অসচেতনতার কারণে দেরিতে চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যাওয়ায় বেশিরভাগ রোগী মারা যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এদিকে, ২০১৯ সালের পর আবারও এবছর দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহ প্রকোপ ও মৃত্যু বাড়ার ফলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ‘ব্যর্থ’ হওয়ায় চরম সমালোচনার মুখে পড়েন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র।
২০২২ সালের শুরুতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। তবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় তারা কথার ধরন পাল্টেছেন। স্বাস্থ্য সম্পর্কিত দুটি প্রতিষ্ঠান এবং রাজধানীর দুই সিটি মেয়র দাবি করেন, অসময়ে ঘন ঘন বৃষ্টি এবং নগরবাসীর অসচেতনতার কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামও এতে সুর মিলিয়েছেন।
রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র মশার লার্ভা ধ্বংসে জনগণকে সচেতনতার কথা বলছেন। বাসাবাড়ির মধ্যে বা আশপাশে জমে থাকা পানি ফেলে দিতে উদ্বুদ্ধ করছেন। মশক নিধনের অভিযান চালাচ্ছেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা ও মামলা করছেন। কিন্তু কিছুতেই কমছে না ডেঙ্গুর সর্বনাশা সংক্রমণ ও মৃত্যু।
গত ১৮ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত এডিস মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম করেছে ঢাকা উত্তর সিটি। এ সময়ে যাদের বাড়িতে বা স্থাপনায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে, তাদের জরিমানা বা জেল দেওয়া হয়েছে। মশা নিধনে ওষুধেও পরিবর্তন আনে সংস্থাটি।
অপরদিকে, উত্তর সিটির মতো দক্ষিণ সিটি ক্রাশ প্রোগ্রাম না নিলেও তারাও মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। বিভিন্ন এলাকার বাসাবাড়ি ও আশপাশে অভিযান চালিয়ে মশার লার্ভা ধ্বংস করছে। সংস্থাটিও মশার ওষুধে বদল এনেছে।
তবে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উত্তর সিটিতে বেশিরভাগ এলাকায় ডেঙ্গু বিস্তারের এমন পরিস্থিতিতে ফগিং, সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হলেও সেভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে না দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। যদিও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, উত্তরের তুলনায় দক্ষিণের বাসিন্দারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন ডেঙ্গুতে। নগরবাসীর দাবি, সাধারণ মানুষের সচেতনতার পাশাপাশি সিটি করপোরেশনকেও মশা দমনের দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। এভাবে অভিযান ও প্রচার চালিয়ে দায় এড়ানো যাবে না।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক, কীটতত্ত্ববিদ, গবেষক ড. কবিরুল বাশার বলেন, অক্টোবর-নভেম্বরে ডেঙ্গুর এই ভয়াবহ পরিস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের একটি বড় প্রভাব রয়েছে। কেবল বাংলাদেশেই যে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তা নয়। বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশ যেমন ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ব্রাজিল, ভিয়েতনামে এই সময় ডেঙ্গুর ভয়াবহ পরিস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টিপাতের ধরন পরিবর্তিত হয়েছে। অক্টোবরেও থেমে থেমে বৃষ্টি, উপযোগী তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা এডিস মশার ঘনত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে।
এই গবেষক জানিয়েছেন, মে মাসে যখন ডেঙ্গুর মৌসুম শুরু হলো তখন সঠিকভাবে এডিস মশা এবং ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা করতে না পারার কারণে এটি জ্যামিতিক হারে বেড়ে বর্তমানে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে এডিস মশার প্রজনন স্থল তৈরি হয়েছে। ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ। মশা নিয়ন্ত্রণের কাজটি করেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো।
ডেঙ্গু রোগী ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা ও ডেঙ্গু ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে সাধারণ জনগণেরও রয়েছে। সকলে যার যার অবস্থান থেকে নিজের দায়িত্বটুকু যদি সঠিকভাবে পালন করতে পারেন, তাহলে এই রোগ সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে মনে করেন ড. কবিরুল বাশার।
ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যু বিষয়ে তার অভিমত জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, বৃষ্টিপাত, আর্দ্রতা, তাপমাত্রা, এডিস মশার ঘনত্ব এবং ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা- এই কয়টি বিষয় মাল্টিভেরিয়েট অ্যানালাইসিস করে যে ফোরকাস্টিং মডেল তৈরি করেছি, তাতে দেখা যাচ্ছে খুব সহসাই ডেঙ্গু পরিস্থিতির উন্নতি হবে হবে না। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে তবে তা অন্যান্য বছরের মতো কমবে না। ঢাকা শহরে ডেঙ্গু সারাবছরই বিদ্যমান থাকবে। কারণ ঢাকাতে এডিস মশার প্রজননের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা সারা বছরই বিদ্যমান।
গবেষণার ফলাফল বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা মাঠ পর্যায়ে গবেষণা করতে গিয়ে ঢাকা শহরে কিছু কিছু প্রজনন স্থল, বিশেষ করে নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্টে জমা পানি, বড় ভবনগুলোর নিচে পার্কিং-এ গাড়ি ধোয়ার স্থান, প্রতিটি বাড়িতে ওয়াসার মিটার সংরক্ষণের জন্য তৈরি করা চৌবাচ্চায় জমে থাকা পানি, এবং পানির স্বল্পতার কারণে ড্রাম এবং বালতিতে জমিয়ে রাখা পানিতে আমরা সারা বছরই এডিস মশা পাচ্ছি। যার যার অবস্থান থেকে নগরবাসী যদি এই পাত্রগুলো সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে পারে তাহলে ডেঙ্গু অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
করণীয় এবং সতর্কতা বিষয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. ফরহাদ মঞ্জুর বলেন, কোনো বাড়িতে বা হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী থাকলে তাকে অবশ্যই মশারির ভেতরে রাখতে হবে- যেন তার মাধ্যমে অন্য কোনো ব্যক্তি আক্রান্ত না হয়। যার যার অবস্থান থেকে বাসায়, অফিসে জমানো পরিষ্কার পানি নিজ নিজ দায়িত্বে নিয়মিত পরিষ্কার করলে এবং জ্বর হলেই নিজেরা ওষুধ না খেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে ডেঙ্গু সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি সম্ভব।
- ১১ মিল মালিকের সিন্ডিকেটে চালে অস্থিরতা
- ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে গেল ১০ জনের নাম
- সৌদি আরব যেভাবে হচ্ছে ‘পাপের রাজধানী’
- ট্রাম্পের দলের নেতাদের বাংলাদেশ সফরের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- বাংলাদেশ ব্যাংকে আওয়ামীপন্থীদের নিরঙ্কুশ বিজয়, বিএনপিপন্থীদের ধস
- ‘ফিলিস্তিনের পতন হলে ইরান, সৌদি ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
- পর্যটকদের সেন্টমার্টিন যেতে লাগবে ট্রাভেল পাস
- ‘একাত্তরে আমাদের কোনো ভুল যদি প্রমাণিত হয়, ক্ষমা চাইব’
- বিমান হামলার শঙ্কায় কিয়েভের শেল্টারগুলোতে উপচেপড়া ভিড়
- ‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
- রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান থেকে পিছু হটল অন্তর্বর্তী সরকার
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের আহত ৩৬ শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেলে
- বাংলাদেশকে ১১০০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি ও বিশ্বব্যাংক
- সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজাকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেস মিনিস্টার নিয়োগ
- বিনিয়োগের সুরক্ষায় সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্বকে ঢাল বানাচ্ছেন এস আলম
- এবার রাশিয়ার পরমাণুনীতি পরিবর্তন করলেন পুতিন
- ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে ২ শতাধিক শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- আমাকে দেশনায়ক, রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- রাজধানীতে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলা
- চার দফা কমার পর বাড়ল সোনার দাম
- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আরও ৫০ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান
- দিনভর প্রেমের চর্চা, রাতে সেই মানুষকে দেখালেন পরীমণি
- বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়ে নির্ধারণ করলো মুডিস
- যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড উচ্চতায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা
- রুশ ভূখণ্ডে মার্কিন মিসাইল পড়লে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর হুমকি
- কারাগারেও তৎপর ‘দরবেশ’
- উত্তরা থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল গ্রেফতার
- জমজমের পানি পানে নতুন নির্দেশনা
- তিতুমীর কলেজ
মহাখালীতে মঙ্গলবার ফের সড়ক-রেলপথ অবরোধ
- মালিতে অতর্কিত হামলায় ওয়াগনারের ৫০ সৈন্য নিহত
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- যে শর্তে ইসরাইলে হামলা বন্ধের ঘোষণা দিল হিজবুল্লাহ
- রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও তার পরামর্শক পর্ষদ
- আরব লীগের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তালিকা থেকে হিজবুল্লাহর নাম বাদ
- শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার সীমিত করছে নিউইয়র্ক
- যে কারণে নিউ ইয়র্কে চাকরি ছেড়েছেন ৫ লাখ মানুষ
- আজকের সংখ্যা আজকাল ৮৩৬
- কাল পবিত্র হজ
ঈদ রোববার - নিউইয়র্কে বাংলাদেশি খুনের ঘটনায় ন্যায়বিচার নিয়ে সংশয়ে পরিবার
- যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি যুবকের বিরুদ্ধে ‘বেঞ্চ ওয়ারেন্ট’
- নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে: ডিপজল
- পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
- মুত্তালিব বিশ্বাসকে সংবর্ধনা
- নিউইয়র্ক মাতালেন মমতাজ
- পর্তুগালে বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য দুঃসংবাদ
- হজে যেতে পারেননি বহু প্রবাসী
- আজকের আজকাল সংখ্যা ৮৩১
- বিয়ে হলেও বিয়ের প্রিমিয়ার হবে না
- আনন্দ-বেদনায় কানাডা প্রবাসীদের ঈদ উদযাপন
- সেক্স কমে গেলে যেসব শারীরিক সমস্যা হয় (ভিডিও)
- দেহ বিষমুক্ত রাখতে গরম পানি পানের উপকারিতা
- ‘ওরাল সেক্স’র আগে-পরে দাঁত ব্রাশ করতে নিষেধ চিকিৎসকদের
- নবজাতকের মায়েদের স্তনের পাঁচটি সমস্যা এবং তার সমাধান
- স্যানিটারি প্যাড তরুণ প্রজন্মের ভয়াবহ নেশা!
- দেশের প্রধান তেলবীজ সরিষা : অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প
- প্লাস্টিক বা কাচ নয় পানি পান করুন স্বাস্থ্যকর মাটির বোতলে
- দায়িত্বে অবহেলা হলে চিকিৎসকদের ওএসডির নির্দেশ
- ফ্যাটি লিভারের যত সমস্যা
- মিষ্টি বা টক দই কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?
- ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৯
- মাত্র ১০ মিনিটে ক্যানসার শনাক্ত! এরপর চিকিৎসা…
- রক্ত দিয়ে দীর্ঘায়ু লাভ করুন
- শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি বুঝবেন কীভাবে?
- দেশে কম বয়সে হৃদরোগ-মৃত্যু বাড়ছে