ফখরুলকে চ্যালেঞ্জ তথ্য উপদেষ্টার
মাসুদ করিম, ঢাকা থেকে
প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অর্ন্তবর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপি। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ছাত্ররা যদি রাজনৈতিক দল গঠন করে; আর তার প্রতিনিধি যদি সরকারে থাকে তবে এই সরকারকে নিরপেক্ষ সরকার বলা যায় না। ফলে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে না। নির্বাচনের জন্য একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। মির্জা ফখরুলের এই মন্তব্যের পর তা প্রত্যাখ্যান করেছে বৈষম্যবিরোধীী ছাত্র আন্দোলন। অন্যতম সমন্বয়ক বর্তমানে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, মির্জা ফখরুলের আরেকটি ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টির অভিপ্রায় রয়েছে। তবে অর্ন্তবর্তি সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী পহেলা জানুয়ারি থেকে ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকারের ভেতরের কেউ কোনও রাজনৈতিক দল গঠনের সঙ্গে জড়িত থাকলে তিনি সরকারে থাকতে পারবেন না। ফলে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় থাকছে বলেও তিনি মনে করেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন অর্ন্তবর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক ওয়ালে এক পোস্টে তিনি এ জবাব দেন। নাহিদ লেখেন, ‘বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মূলত আরেকটা ১/১১ সরকার গঠনের ইঙ্গিত বহন করে। ১/১১-এর বন্দোবস্ত থেকেই আওয়ামী ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটেছিল। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে সামনে আরেকটা ১/১১ সরকার, সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ধারাবাহিকতা এবং গুম-খুন ও জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার না হওয়ার আলামত রয়েছে।’
তিনি লেখেন, ছাত্র এবং অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে মাইনাস করার পরিকল্পনা ৫ আগস্ট থেকেই শুরু হয়েছে। ৫ আগস্ট যখন ছাত্র-জনতা রাজপথে লড়াই করছে, পুলিশের গুলি অব্যাহত রয়েছে, তখন আমাদের আপসকামী অনেক জাতীয় নেতৃবৃন্দ ক্যান্টনমেন্টে জনগণকে বাদ দিয়ে নতুন সরকার করার পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলেন (অনেকে ছাত্রদের কথাও বলেছেন সেখানে)।
নাহিদ লিখেছেন, আমরা ৩ আগস্ট থেকে বলে আসছি আমরা কোনো প্রকারের সেনাশাসন বা জরুরি অবস্থা মেনে নেব না। আমাদেরকে বারবার ক্যান্টেনমেন্টে যেতে বলা হলেও আমরা যেতে অস্বীকার করি। শেষ পর্যন্ত বঙ্গভবনে আলোচনা ও বার্গেনিং এর মাধ্যমে ড. ইউনূসকে প্রধান করে অর্ন্তবর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। আমরা চেয়েছিলাম ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ও নাগরিক সমাজের সমন্বয়ে একটা জাতীয় সরকার। জাতীয় সরকার হলে ছাত্রদের হয়তো সরকারে আসার প্রয়োজন হতো না। জাতীয় সরকার অনেকদিন স্থায়ী হবে এই বিবেচনায় বিএনপি জাতীয় সরকারে রাজি হয়নি। কিন্তু অভ্যুত্থানের পরেই দেশে জাতীয় সরকারের প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি ছিল। অথচ বিএনপি জাতীয় সরকারের কথা বলতেছে সামনের নির্বাচনের পরে।
তিনি লেখেন, ছাত্ররাই এই সরকারের এবং বিদ্যমান বাস্তবতার একমাত্র ফ্যাক্টর যেটা ১/১১ এর সরকার থেকে বর্তমান সরকারকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে। বিএনপি কয়েকদিন আগে মাইনাস টু এর আলোচনা করলেও এখন ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম করার জন্য নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ সরকারের প্রস্তাবনা করছে। এ ধরনের পরিকল্পনা গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে যাবে এবং ছাত্র-জনতা কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। আমি মনে করি এটা বিএনপির বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র।
আর এই সরকার জাতীয় সরকার না হলেও সরকারে আন্দোলনের সব পক্ষেরই অংশীদারত্ব রয়েছে এবং সব পক্ষই নানান সুবিধা ভোগ করছে। সরকার গঠনের আগেই ৬ আগস্ট অ্যাটর্নি জেনারেল এবং পুলিশের আগের আইজির নিয়োগ হয়েছিল যারা মূলত বিএনপির লোক। এরকমভাবে সরকারের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত নানান স্তরে বিএনপিপন্থি লোকজন রয়েছে। নির্বাচনের নিরপেক্ষতার কথা বললে এই বাস্ততায়ও মাথায় রাখতে হবে।
তিনি লেখেন, রাষ্ট্রপতির পরিবর্তন, সংস্কার, নতুন সংবিধান, জুলাই ঘোষণা সব ইস্যুতেই বিএনপি বিরুদ্ধ অবস্থান নিয়েছে। অথচ এগুলো কোনোটাই ছাত্রদের দলীয় কোনো দাবি ছিল না। কিন্তু দেশের স্থিতিশীলতা, বৃহত্তর স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য ধরে রাখার জন্য ছাত্ররা বারবার তাদের অবস্থান থেকে সরে এসেছে। কিন্তু এর মানে এই না যে গণতন্ত্রবিরোধী ও অভ্যুত্থানের আকাংখা বিরোধী কোনো পরিকল্পনা হলে সেখানে আমরা বিন্দু পরিমাণে ছাড় দেব। আওয়ামী লীগ বিষয়ে ভারতের প্রধান দলগুলোর মধ্যে ঐক্য সম্ভব হয়েছে অথচ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ বিষয়ে আমরা ঐক্য করতে পারি নাই এতো হত্যা ও অপরাধের পরেও। হায় এই ‘জাতীয় ঐক্য’ লইয়া আমরা কী রাষ্ট্র বানাব!
তিনি আরও লিখেছেন, বাংলাদেশকে দুর্বল করা সহজ কারণ বাংলাদেশকে সহজেই বিভাজিত করা যায়। এ দেশের বড় বড় লোকেরা অল্পমূল্যে বিক্রি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে। আমি মনে করি না সমগ্র বিএনপি এই অবস্থান গ্রহন করে। বরং বিএনপির কর্মী সমর্থকদের বড় অংশই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন চায়। বিএনপির দেশপ্রেমিক ও ত্যাগী নেতৃত্বকে আহ্বান করব, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে না গিয়ে ছাত্র-জনতার সঙ্গে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতির পথ বেছে নিন।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল বলেছিলেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবেন না। একই সঙ্গে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।
সরকারের কোনো উপদেষ্টা নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সঙ্গে যুক্ত হলে তারা সরকারে থাকবেন না বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। একইসঙ্গে নতুন কোনো দল গঠনে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করছে না বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবিসি বাংলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারকে কেন্দ্র করে নির্বাচন, নতুন রাজনৈতিক দল, নিরপেক্ষ সরকার প্রভৃতি প্রসঙ্গ আলোচনায় আসে।
মির্জা ফখরুলের বক্তব্য প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমি বক্তব্যের মূল নির্যাস যেটা বুঝেছি সেটা হলো- সরকার যেন নিরপেক্ষতা হারিয়ে না ফেলে। আমি মনে করি, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়- সরকারের নিরপেক্ষতা হারানোর কোনো সুযোগ নেই। যেহেতু এটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে আসা একটা সরকার, এটা তত্ত্বাবধায়ক না, এটা অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার। যেহেতু এটা গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত একটি সরকার, সেখানে গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে সরাসরি জড়িত এবং নেতৃত্ব দেওয়া যে গোষ্ঠী, তাদের থেকে তিনজন প্রতিনিধি আমাদের এখানে আছেন।
তিনি আরও বলেন, এ প্রতিনিধি হিসাবে তারা তিনজন দল গঠন করছেন বা নাগরিক কমিটিতে আছেন, মোটেই এরকম নয়। যদি তারা কখনো মনে করেন নতুন কোনো দল গঠন পক্রিয়ায় তারা সম্পৃক্ত হবেন, তাহলে তারা সরকার ছেড়ে দেবেন। সরকার ছেড়ে গিয়ে দল গঠন করতে পারেন। যে কোনো মানুষই যে কোনো সময় দল গঠন করার প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারেন। তখন তিনি আর সরকারে থাকতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, সরকারের নিরপেক্ষতা হারানোর ব্যাপারে যে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, আমি এর উত্তরে বলব, এরকম কোনো সুযোগ আসলে নেই। সরকারে থেকে কেউ দল গঠন করবে না। যদি কেউ দল গঠন করতে চায়, সরকার থেকে চলে যাবে এবং তারপর দল গঠন করবে। আর আমি ওনার সাক্ষাৎকার যেটুকু পড়েছি, উনি সরকারের সঙ্গে ওনাদের যে আস্থার সম্পর্ক রয়েছে, সেটা বারবার বলেছেন।
রাজনৈতিক দল গঠনে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করছে- এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এরকম অভিযোগ ভিত্তিহীন। যদি এরকম অভিযোগ থাকে, তাহলে বলব- আমি কোনো ভিত্তি খুঁজে পাচ্ছি না। সরকার কীভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করবে? সরকারের মধ্যে কে পৃষ্ঠপোষকতা করছে? আশঙ্কার জায়গা থেকে ওনারা যেটা বলেছেন, সতর্কবার্তা হিসাবে নেওয়াই যায়। কিন্তু এটা এখন পর্যন্ত আমি কোনো ভিত্তি দেখতে পাচ্ছি না। সরকার কোনোভাবেই পৃষ্ঠপোষকতা করছে না।
তিনি আরও বলেন, আরেকটা কথা বলি- এই যে উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের ক্ষেত্রেও কিন্তু সব রাজনৈতিক দল সম্পৃক্ত ছিল। আমরা কিন্তু ছিলাম না। ওনারা মিলে আমাদের নির্বাচিত করে, মনোনীত করে এনেছেন। সেক্ষেত্রে যারা আন্দোলন করেছেন, তারা তো সবচেয়ে আগে থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাদের মধ্যে যদি কেউ দল গঠন করে, তাহলে ‘দে উইল নট বি পার্ট অব দ্য গভর্নমেন্ট অ্যানিমোর’।

- জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার সম্প্রসারণে উদ্যোগ
- সম্মিলিত মঙ্গল শোভাযাত্রা শনিবার
- শোটাইম মিউজিকের বাংলা নববর্ষবরণ
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরেও টিউলিপ
- হার্ভার্ডে বিদেশী শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ করতে চান ট্রাম্প
- ইইউ’র ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
- পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি
- রেমিট্যান্স ফেয়ার শুরু শনিবার: গভর্নর মনসুর যাচ্ছেন না
- ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে নিহত ২
- বাংলাদেশ ‘জিএসপি’ সুবিধা পেতে তৎপর বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ডে প্যারেডে মানুষের ঢল
- ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে নির্বাচন
- সাপ্তাহিক আজকাল আজকের সংখ্যা ৮৬৬
- নো মেকআপ লুকে মিমি চক্রবর্তী
- হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
- পুলিশ সদস্য হত্যা মামলায় আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
- পোষা বিড়ালকে মোবাইলে কী দেখালেন তারেক রহমান?
- বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট নই, কঠোর আন্দোলনের ডাক আসবে
- নির্বাচনের জন্য ৩ শর্ত পূরণের দাবি জামায়াত আমিরের
- সৌদি রাষ্ট্রদূতকে আদালতে মেঘনার স্বামী দাবি
- ফ্যাসিবাদী মুখাকৃতি সামনে রেখে শেষ হলো `বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা`
- ‘বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জেতে না’, চীনা প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি
- বাজি ফাটানো নিয়ে দ্বিতীয় দিনের সংঘর্ষে এএসপিসহ অর্ধশত আহত
- চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে মিত্রদের পাশে চান ট্রাম্প
- ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
- ব্যয়-দুর্নীতি কমিয়ে বিদ্যুতে ভর্তুকি সামালের উদ্যোগ
- ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ‘ম্যাস সেন্সরশিপ’র নেপথ্যে ইসরাইল
- ২৩ দিনে ২২৪ বার গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরাইলের হামলা
- সৃজিতের ভাবনায় স্বস্তিকা!
- ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর ছবি পেটানোর খবর ইসরায়েলি মিডিয়ায়
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- লেবানন যুদ্ধে ঝুঁকিতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা

- মার্কিন ভিসা বাতিল ৫১ বাংলাদেশির!
- প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করবে যুক্তরাষ্ট্র
শলা-পরামর্শ করতে আসছেন হাস - তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- বাংলাদেশে বাজেট পেশ
যেসব পন্যের দাম বাড়বে-কমবে - সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- বাংলাদেশের নির্বাচন
বাইডেন-মোদী বৈঠকেই হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ? - দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- রাষ্ট্রদূত হাস আসছেন ফাইলে কি থাকছে?
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা