সোমবার   ০১ জুলাই ২০২৪   আষাঢ় ১৬ ১৪৩১   ২৪ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৫

সর্বশেষ:
সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
১৪

সিএনএন-এ প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক

বাইডেন-ট্রাম্পের প্রথম বাকযুদ্ধ

মনজুর আহমদ ও হাসানুজ্জামান সাকী

প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২৪  



প্রথম বিতর্কে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্প পরস্পরকে আক্রমণের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন ইস্যুতে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে জর্জিয়ার আটলান্টায় প্রথম প্রেসিডেন্ট বিতর্কে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করেছেন। পক্ষান্তরে বাইডেনও ট্রাম্পকে আদালত কর্তৃক দন্ডিত একজন ‘ফেলোনি’ অপরাধী হিসেবে অভিহিত করে বলেন, পরিচালিত এক জরিপে ট্রাম্পই আমেরিকার সর্বকালের নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়েছিলেন। তারা কয়েকবারই পরস্পরকে মিথ্যাবাদী হিসেবেও অভিযুক্ত করেন।
মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন-এর আয়োজনে এই বিতর্ক অনেক কারণেই ঐতিহাসিক। চলতি বছরের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম টিভি বিতর্কে মুখোমুখি হন জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন রাজনীতিতে এই প্রথম বর্তমান ও সাবেক কোনো প্রেসিডেন্ট একই ডিবেটের মঞ্চে দাঁড়ালেন। চার বছর পর আবারও মুখোমুখি হলেন বাইডেন ও ট্রাম্প।
বিতর্কের শুরুতেই তারা দুজন যেন ছিলেন যুদ্ধাংদেহী। করমর্দন কিংবা শুভেচ্ছা বিনিময় দূরে থাক, দুজন দুজনের দিকে ফিরেও তাকাননি। প্রথমেই প্রধান্য পায় অর্থনৈতিক ইস্যু। বাইডেন জানান, কোভিড নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্প ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি ট্রাম্পের হাত থেকে অর্থনীতিকে রক্ষা করেছেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। জবাবে ট্রাম্প বলেন, বাইডেন মার্কিন নাগরিকদের জন্য কিছুই করেননি, তিনি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন তবে তা অবৈধ অভিবাসীদের জন্য।
প্রথম প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কে সঞ্চালক ছিলেন জেক ট্যাপার ও ডানা বাশ। বিতর্কে গর্ভপাত, অভিবাসী সমস্যা, পররাষ্ট্রনীতি, মধ্যপ্রাচ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির হামলা, ফৌজদারি আইনে ট্রাম্পের দন্ডিত হওয়া প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ে সঞ্চালকদের প্রশ্নের জবাব দেন তারা। বিতর্কের পুরো সময় ধরে বাইডেনের কন্ঠস্বর ছিল ভাঙা এবং বেশ কয়েকবার তাঁর কথাও গেছে জড়িয়ে। সে তুলনায় ট্রাম্প ছিলেন বেশ সতেজ এবং বক্তব্যে প্রাঞ্জল। দুজনেরই বয়স নিয়ে কথা উঠেছে বিতর্কে। বাইডেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, তিনি এখন ৮১। আর এক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলে তার বয়স হবে ৮৬। এ ব্যাপারে ভোটারদের মধ্যে যে উদ্বেগ রয়েছে সে ব্যাপারে তিনি তাদেরকে কি বলবেন? জবাবে বাইডেন বলেন, তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের অর্ধেকটা সময়ই তিনি রাজনীতিতে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। ১৯৭৩ সালে তিনি যখন প্রথম সিনেটর হিসেবে শপথ নেন তখন তাঁর বয়স ছিল ৩০। ট্রাম্পকে দেখিয়ে তিনি বলেন, এই লোকটা আমার থেকে তিন বছরের ছোট এবং আমার চাইতে কম যোগ্যতাসম্পন্ন। এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প, যিনি পরবর্তী মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলে ৮২ হবেন, একই প্রশ্নের জবাবে বলেন, তাঁর নিজের স্বাস্থ্য খুব ভাল রয়েছে। গলফে তিনি সম্প্রতি দুইটি ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ অর্জন করেছেন।
বিতর্কে অর্থনৈতিক বিষয়ে ট্রাম্প দাবী করেন তিনি হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়ার সময় একটি মজবুত অর্থনীতি দেশের জন্য রেখে গিয়েছিলেন। তাঁর এ দাবী অস্বীকার করে বাইডেন বলেন, তিনি সমস্যাসঙ্কুল একটি অর্থনীতি রেখে গিয়েছিলেন, রেখে গিয়েছিলেন ৫০ শতাংশ বেকারত্ব। সেখান থেকে বেকারত্বেও হার কমিয়ে তিনি অর্থনীতিকে আবার মজবুত করেছেন।

 

ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়, এবার পরাজিত হলে তিনি নির্বাচনী ফলকে মেনে নেবেন কিনা। ট্রাম্প প্রথমবার প্রশ্নটি এড়িয়ে গেলেও পরে আবারও এ বিষয়ে তাঁর জবাব জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, নির্বাচন যদি সুষ্ঠু, সুন্দর ও আাইনানুগ হয় তবে তিনি অবশ্যই মানবেন।
বিতর্কে উত্তেজনা ছড়ায় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। শুরুতে প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেও পরে ট্রাম্প পুতিনের যুদ্ধ বন্ধের শর্ত গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেন। ট্রাম্প বলেন, যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাইডেন মনে করেন, পুতিন একজন যুদ্ধাপরাধী। পুতিন পুরনো সোভিয়েত সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চান। তাই যুক্তরাষ্ট্রের উচিত এই যুদ্ধে নিরীহ ইউক্রেনবাসীর পাশে থাকা।
বিতর্কে ওঠে আসে গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ প্রসঙ্গ। সঞ্চালকের এক প্রশ্নে স্বাধীন ফিলিস্তিনী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি এড়িয়ে যান ট্রাম্প। আর বাইডেন বলেন, একমাত্র হামাসই এই যুদ্ধের শেষ চায় না। ইসরায়েলের প্রতি তাঁর জোরালো সমর্থনও পুনর্ব্যক্ত করেন বাইডেন। হামাসকে নির্মূলেরও ঘোষণা দেন। বাইডেন বলেন, যুদ্ধ বন্ধের জন্য তিনি প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। এ ব্যাপারে ট্রাম্প বাইডেনের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ করেন।
গর্ভপাত প্রশ্নে দুই প্রার্থীর মধ্যে তুমুল বিতর্ক হয়। আ্যাবরশন পিলের পক্ষে আদালতের রায়ের পর ট্রাম্প গর্ভপাতকে মেনে নেবেন কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আদালতের রায় তিনি মানেন। তবে গর্ভপাতকে হত্যার সাথে তুলনা করে তিনি বলেন, আট-নয় মাসের গর্ভবতীর গর্ভপাতকে তিনি সমর্থন করেন না। ট্রাম্প কঠোরভাবে বাইডেনের অভিবাসী নীতির সমালোচনা করে বলেন, ব্যাপক হারে অবৈধ অভিবাসী আগমনের ফলে আমেরিকানদের অর্থনৈতিক, চিকিৎসা সুবিধা, সোস্যাল সিকিউরিটি নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, বাইডেন সীমান্ত খুলে দেওয়ায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অপরাধী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে। তাদের বিলাসবহুল হোটেলে রাখা হচ্ছে। আর ওই সব অপরাধীরা মার্কিন নাগরিকদের ও নারীদের হত্যা করছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন একটি অসভ্য দেশ, আর ইতিহাসের নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন বাইডেন।
জবাবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ট্রাম্পের প্রতিটি কথা মিথ্যা ও বানোয়াট। সাবেক প্রেসিডেন্টের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বাইডেন। এ নিয়ে তিনি কটূক্তিও করেন। বলেন, ট্রাম্প আদালতের রায়ে দোষী সাব্যস্ত এক অপরাধী। রাতে এক পর্নো তারকার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করেছিলেন, অথচ ঘওে তখন তাঁর স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন। ট্রাম্প বিষয়টি আগে থেকেই অস্বীকার করে আসছেন, উল্টো প্রেসিডেন্ট-পুত্র (হান্টার বাইডেন) যে আদালতের রায়ে অপরাধী হয়েছেন পাল্টা সেই প্রসঙ্গ তুলে আনেন।
দুই নিটের সমাপনী বক্তব্যে ট্রাম্প বাইডেনের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রমণ চালিয়ে বলেন, বহির্বিশ্বে তাঁর রেকর্ড খুব খারাপ। তিনি বলেন, জাতি হিসেবে আমরা এখন পতনের দিকে চলেছি। সমাপনী বক্তব্যে বাইডেন কর না বাড়ানো, স্বাস্থ্য সেবার ব্যয় হ্রাস, পরিবারগুলিকে অর্থনৈতিকভাবে স্বস্তিকর অবস্থানে নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে।
বাাইডেন-ট্রাম্পের এই প্রথম বিতর্ক নিয়ে পর্যবেক্ষক মহলে ব্যাপক বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলছেন, পরস্পরকে আক্রমণের কারণে তারা কেউ নিজেদের বিষয়গুলির গভীরে দর্শক-শ্রোতাদের নিয়ে যেতে পারেননি।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিতর্কে ছিলেন খানিকটা দূর্বল আর সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নানা বিষয়ই এড়িয়ে গেছেন, বারবার প্রশ্ন থেকে সরে গেছেন। বিতর্কের পর এক জরিপে ট্রাম্প দর্শকদের ভোট পেয়েছেন ৬৭ শতাংশ আর বাইডেন পেয়েছেন ৩৩ শতাংশ ভোট। দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর। আর চলতি বছর নভেম্বরের ৫ তারিখ হবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

 

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর