সোমবার   ২১ এপ্রিল ২০২৫   বৈশাখ ৭ ১৪৩২   ২২ শাওয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মার্কিন যুদ্ধবিমানের ওপর উপসাগরীয় দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপন ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা! নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধে বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত ট্রাম্প কি আসলেই তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার দুদিনে নিহত ১৩, চট্টগ্রামের জাঙ্গালিয়া যেভাবে মরণফাঁদ হয়ে উঠলো বাংলাদেশের অর্থপাচার তদন্তে ব্রিটিশ এমপিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের সাভারে চলন্ত বাসে আবার ডাকাতি, চালক ও সহকারী আটক ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখার নির্দেশ উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতার আওতায় ২৫ মিলিয়নের বেশি মানুষ এনসিপি নেতা হান্নানের পথসভায় হামলা, আহত ‘অর্ধশতাধিক’ নির্বাচনী ট্রেনে বাংলাদেশ বাংলাদেশ সোসাইটি অব ব্র্রঙ্কসের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সাবওয়ে ট্রেনে সন্তান প্রসব নিউইয়র্কে আইস পুলিশের বিশাল অফিস উদ্বোধন মেয়রের মামলা প্রত্যাহারে প্রসিকিউটরের পদত্যাগ হাসিনা নিজেই হত্যার নির্দেশদাতা জন্ম নাগরিকত্ব বাতিল আদেশ আটকে দিল আদালতে নিউইয়র্কে ডিমের ডজন ১২ ডলার নিউইয়র্কে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন আমেরিকান বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন’র আত্মপ্রকাশ জামালপুর সমিতির সভাপতি সিদ্দিক ও সম্পাদক জাস্টিস শেখ হাসিনার আমলে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বাংলাদেশিদের অস্ত্রোপচার বাতিলে কলকাতাজুড়ে হাসপাতালে হাহাকার দি‌ল্লি যাওয়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মে‌ক্সি‌কান ভিসা বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন কেউ আপনার স্ত্রীকে ‘হট’ বললে সেটা কি ভালো লাগে, প্রশ্ন সানার পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে পাচারকারীরা বেপরোয়া ছিল শেখ পরিবারের প্রশ্রয়ে সোনার দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য কতটুকু সত্য? দিনে মাত্র একবেলা খাচ্ছে গাজার অনেক মানুষ পছন্দের লোক নিয়োগ দিতে বদলে দেয়া হয় মেট্রোরেলের নিয়োগবিধি যানজটের কারণে নষ্ট হচ্ছে দৈনিক ১৩৯ কোটি টাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নজর চার খাতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন ‘ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ আমেরিকার জন্য বিশাল হুমকি হবে’ নীরবে সরবে চাঁদাবাজি পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহারের উপায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ বাইডেনের ভাড়া ফাঁকিবাজদের ধরতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরীকে গুলি করে মরদেহ নিয়ে গেল বিএসএফ ভিসা ফি ছাড়াই এবার পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাফি আটক সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
১৩২

মধ্যরাতে ‘দম ফুরাবে’ পরমাণু ঘড়ির

প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০১৯  

আবারো সেই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যা হয়েছিল ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালে পদার্পণের সময়ে। যার নাম- ‘ওয়াইটুকে প্রবলেম’!

আজ শুক্রবার মধ্যরাতে সেই আশঙ্কাই ফের দেখা দিয়েছে। গোটা বিশ্বে পারমাণবিক ঘড়ির (অ্যাটমিক ক্লক) দম ফুরিয়ে যাবে বলে। ১৯৮০ সালের ৬ জানুয়ারি চালু হয়েছিল ওই ঘড়ি। সেই ঘড়ির দম ফুরিয়েছিল ১৯৯৯ এর ৬ এপ্রিল। তার পর ফের দম দেয়া হয়েছিল সেই পারমাণবিক ঘড়িতে। শুক্রবার মধ্যরাতের পর (৬ এপ্রিল) যার দম ফুরিয়ে যাবে আবার। ১ হাজার ২৪ সপ্তাহ বা ১৯ বছর ৭ মাস পর। তাকে আবার নতুন করে দম দিতে হবে।

ওই ঘড়ির উপরেই পুরোপুরি নির্ভরশীল পৃথিবীতে আমি, আপনি-সহ যাবতীয় প্রাণী ও উদ্ভিদের অবস্থান। যার নাম- ‘গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম’ বা জিপিএস। সেই ঘড়ির দম ফুরোলে ভূপৃষ্ঠে ঠিক কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছি আমি, আপনি, তার বাছবিচারের পদ্ধতিতে (জিপিএস) গন্ডগোল হয়ে যাওয়ারই জোর আশঙ্কা। জিপিএসের উপর নির্ভরশীল ইন্টারনেট। নির্ভরশীল নেট-ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা। নির্ভরশীল পৃথিবীর বিভিন্ন কক্ষপথে থাকা অন্তত ৫ হাজার কৃত্রিম উপগ্রহ। নির্ভর করে রয়েছে সমুদ্র ও আকাশে নেভিগেশনের অনেকটাই।

ওলটপালট হবে ইন্টারনেট, গন্ডগোল উপগ্রহে?

তাই প্রশ্ন সর্বত্রই, অনেকটা লোডশেডিংয়ের মতোই মাঝরাতের পর ঝুপ্ করে বন্ধ হয়ে যাবে না তো বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবস্থা? অকেজো হয়ে পড়বে না তো নেট-ব্যাঙ্কিং, কিছু ক্ষণের জন্য হলেও? আচার, আচরণে ‘পাগলামো’ ধরা পড়বে না তো পৃথিবীর বিভিন্ন কক্ষপথে থাকা মহাকাশযান আর উপগ্রহগুলির? নেভিগেশনে বড় ধরনের ওলটপালট হওয়ার ফলে নাবিকরা বিপদে পড়বেন না তো মাঝসমুদ্রে? বিপদে পড়বেন না তো মৎস্যজীবীরা? বিগড়ে যাবে না তো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসানো ভূকম্প বোঝার যন্ত্রগুলি?

জেনে বা না জেনে এ ব্যাপারে আমজনতার যতটা উদ্বেগ, সাড়ে ১৯ বছর আগেকার অভিজ্ঞতার পর অবশ্য ততটা উদ্বেগে নেই বিজ্ঞানী মহল। তাঁদের আস্থা বাড়িয়েছে আগেভাগে নেয়া কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। তার পরেও যে প্রশ্নটাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না। তা হলো সেই ব্যবস্থা ঠিক সময়ে যদি কার্যকর না হয়, তা হলে কী হবে?

ঘড়ির নিয়মকানুন বদলালে চিন্তা কমতে পারে

কলকাতার ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্সের (আইসিএসপি) জ্যোতির্বিজ্ঞানী সন্দীপ চক্রবর্তী অবশ্য আমজনতার সেই আশঙ্কাকে পুরোপুরি উড়িয়ে দিতে রাজি নন। তার কথায়, যে সময়সীমা ধরে ওই ঘড়িতে দম দেয়া রয়েছে, তাতেই কিছু অসঙ্গতি থেকে গেছে। সাড়ে ১৯ বছর (আরও সঠিক ভাবে বললে, ১৯ বছর ৭ মাস) কেন, ওই সময়সীমাটা তো আরো অনেকটাই বাড়ানো যায়। ঘটনা হলো, ওই ঘড়িটা চালু করা হয়েছিল দশটি ক্যারেক্টার দিয়ে। যেগুলি শূন্য। মানে, দশটা শূন্য। সেই ক্যারেক্টারগুলি বাড়তে বাড়তে বড়জোর ৯ হতে পারে। হতে পারে দশটি ৯। তার পরই সেই ঘড়ির দম ফুরিয়ে যাবে। আর তাতেই ঘটবে বিপত্তি। ঘড়িটা পেছনের দিকে চলতে শুরু করবে। যেন সময়টা পিছিয়ে গেল আচমকা। তেমন কিছু হলে আজ ইন্টারনেটটা পিছিয়ে যেতে পারে সাড়ে ১৯ বছর আগেকার সময়ে! তখন সেটাকে অ্যাডজাস্ট করতে হবে তড়িঘড়ি। দম ফুরিয়ে গেলে আমরা যেমন আবার দম দিই ঘড়িতে।

জিপিএস পদ্ধতি বলতে কী বোঝায়?

বিজ্ঞানের পরিভাষায় জিপিএস পদ্ধতির আদত নাম- ‘জিও-পজিশনাল সিস্টেম অফ স্যাটেলাইটস’ বা ‘জিপিএসএস’। যে পদ্ধতিতে আমি, আপনি-সহ পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণীর অবস্থান নির্ধারিত হয় নির্দিষ্ট কোনো দেশের নিরিখে নয়। অক্ষাংশ আর দ্রাঘিমাংশের নিরিখে। সেই অক্ষাংশ বোঝানো হয় অক্ষরেখার মাধ্যমে। যা টানা হয়েছে পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমে। আর দ্রাঘিমাংশ বোঝানো হয় দ্রাঘিমারেখার মাধ্যমে, যা টানা হয় পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত।

এই পদ্ধতিতে কী ভাবে আমার, আপনার অবস্থান মাপা হয়?

সন্দীপ জানান, তার জন্য একইসঙ্গে লাগবে পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা অন্তত ৪টি কৃত্রিম উপগ্রহকে। ওই ৪টি উপগ্রহ মিলে ঠিক করবে কোন সময়ে পৃথিবীর ঠিক কোন জায়গায় আমার, আপনার অবস্থান রয়েছে। তার ফলে, ওই ৪টি উপগ্রহকেই একই সঙ্গে একই সময়ে আমাকে, আপনাকে দেখতে হবে। না হলে তারা কেউই সঠিকভাবে আমার, আপনার অবস্থান (পজিশন) নির্ধারণ করতে পারবে না। বিভিন্ন দেশের এমন ৩২টি উপগ্রহ রয়েছে কক্ষপথে।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর