শুক্রবার   ০৫ জুলাই ২০২৪   আষাঢ় ২০ ১৪৩১   ২৮ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৫

সর্বশেষ:
সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যয়বহুল সফরে ২৬ ব্যাংক এমডি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ সাবেক সেনাপ্রধান ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
৩১৪

‘যেখানে দুর্নীতি, সেখানেই অভিযান অব্যাহত থাকবে’

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০১৯  

যেখানে অনিয়ম-দুর্নীতি আছে, সেখানেই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে ভয়েস অব আমেরিকাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

দুর্নীতিবিরোধী চলমান অভিযান প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা দিয়ে সন্ত্রাস দমন করেছি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে জনগণকে সম্পৃক্ত করেছি। জঙ্গিবাদ দমনের সঙ্গে সঙ্গে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করি। সেইসঙ্গে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করি। যতটুকু উন্নয়নমূলক কাজ করছি বা বরাদ্দ দিচ্ছি যথাযথভাবে সেটা যদি কাজে লাগাতে পারি, তাহলে দেশের আরও উন্নতি হবে। সেই উন্নতিটা টেকসই হবে। সমাজের বৈষম্য দূর হবে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা চিন্তা করলাম কোথায় একটি ‘কিন্তু’ রয়ে গেছে। সেটা আমাকে খুঁজে বের করতে হবে। আমাকে অভিযান চালাতে হবে এবং একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। যেখানে আমার দলের কে কি, সেটা আমি দেখতে চাই না। পরিবারের কে আছে সেটা আমি দেখতে চাই না। কে কত বেশি উচ্চবিত্ত সেটাও দেখতে চাই না। অনিয়ম যেখানে আছে, দুর্নীতি যেখানে আছে। আমাদের দেশকে ফাঁকি দিয়ে কিছু করতে চাচ্ছে, তার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এ অভিযান খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি জানি এটা খুব রিস্কি (ঝুঁকিপূর্ণ), কোনো সন্দেহ নেই। তারা এত বিত্তশালী, এত সম্পদ, আবার তা দেখানোর অসুস্থ প্রতিযোগিতা।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, আমি মনে করি, এটা সম্পূর্ণ একটা অসুস্থ মানসিকতা। এ থেকে আমাদের সমাজকে রক্ষা করতে হবে। এটা মুষ্টিমেয় লোক করে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ তো না। কিন্তু এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের ওপরে, বিভিন্ন পর্যায়ে। সেখান থেকে দেশটাকে রক্ষা করা, দেশের মানুষকে রক্ষা করা, ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষা করা। যারা একটা আদর্শ নিয়ে দেশটাকে, এত কষ্ট করে যে দেশটাকে গড়ে দিয়ে যাচ্ছি, সেটাকে তারা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো মানসিকতা নিয়ে চলবে।

রোহিঙ্গা প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা তিন বছর ধরে চলছে। মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিলাম। রোহিঙ্গা সমস্যা মিয়ানমারের, এর সমাধানও তাদের করতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সহায়তা ও সাড়া পাচ্ছি। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন অঙ্গন থেকে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। তারপরও তাদের পক্ষ থেকে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার সরকারের কি আত্মসম্মানবোধ নেই যে, তাদের দেশের নাগরিক অন্য দেশে শরণার্থী হিসেবে থাকছে! তাদের উচিত তাদের নাগরিকদের যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গড়ে উঠতে পারেনি। কারণ দেশে গণতন্ত্র অব্যাহত থাকেনি। জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দল গঠন করেছেন। এরশাদও একইভাবে দল গঠন করেন। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি করার সুযোগ দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, অন্য দলগুলো মানুষের আস্থা-বিশ্বাস হারিয়েছে। সেখানে আওয়ামী লীগ মানুষের আস্থা অর্জন করেছে বলেই আমরা বারবার ক্ষমতায় আসতে পেরেছি। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটছে।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল
এই বিভাগের আরো খবর