রাসূল (সা.) এর কিছু অনুপম আদর্শ ও বৈশিষ্ট্য
নিউজ ডেক্স
প্রকাশিত: ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সাহাবী কবি হাস্সান ইবনে সাবিত রাযিআল্লাহু আনহু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে বলেছেন,
احسن منك لم تر قط عينى-و اجمل منك لم تلد النساء
خلقت مبرأ من كل عيب-كأنك قد خلقت كما تشاء
উচ্চারণ: আহসানু মিনকা লাম তারা ক্বাত্বু আইনী/ওয়া আজমালু মিনকা লাম তালিদিন নিসাউ
খুলিক্তা মুর্বারাআন মিন কুল্লি আইবিন/কাআন্নাকা ক্বাদ ক্বালক্তা কামা তাশাউ
অর্থ: আপনার চেয়ে সুন্দর আমার দু‘চোখ কাউকে কখনো দেখেনি,
আপনার চেয়ে সুন্দর সন্তান কোনো নারী কখনো জন্ম দেয়নি
আপনাকে সৃষ্টি করা হয়েছে সকল দোষ-ত্রুটি মুক্ত করে
(হে আল্লাহ!) যেমন আপনি চেয়েছেন ঠিক তেমন করেই তাঁকে সৃষ্টি করেছেন।
কবির এই কবিতাই বলে দিচ্ছে কেমন ছিলেন তিনি। কেমন ছিলো তার অনুপম চরিত্রের সৌন্দর্য। অনুভব করে বুঝার বিষয়, বুঝানোর বিষয় নয়। এ জন্য তাঁর উন্নত আদর্শের স্বীকৃতি দিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা।
পবিত্র আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘এবং নিঃসন্দেহে আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সূরা: আল ক্বলম, আয়াত: ৪)
হাদীস ও সীরাত গ্রন্ত্রগুলোতে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চরিত্রের যে আলোচনা রয়েছে, তা সব এই সংক্ষিপ্ত আয়াতেরই ব্যাখ্যা। আখলাক সংক্রান্ত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শিক্ষা ও তাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা তুলে ধরা হবে। তার আগে সংক্ষেপে পবিত্র কোরআন, হাদীসের আলোকে আখলাকের গুরুত্ব তুলে ধরছি।
যার চরিত্র সবচেয়ে ভালো সে সর্বোত্তম মুমিন:
মুমিনের মান, মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য আখলাক সংশোধন জরুরি। আখলাকের সংশোধন ছাড়া শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার দ্বারা কখনো পূর্ণ মুমিন হওয়া সম্ভব নয়। অথচ বর্তমানে বাহ্যিক লেবাস-পোশাক আর ইবাদত-বন্দেগীকেই মনে করা হয় দ্বীনদারি। আখলাকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য নবী করীম (সা.) অনেক গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ওই ব্যক্তি, যার আখলাক সবচেয়ে ভালো। (সহীহ বুখারী, মুসলিম)
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রেরণের অনেক উদ্দেশ্য ছিলো। সেগুলোর অন্যতম একটি উদ্দেশ্য ছিলো মানবজাতির স্বভাব-চরিত্র ঠিক করা। নবী করীম (সা.) বলেন, আমাকে বিশেষভাবে এ জন্য প্রেরণ করা হয়েছে যে, আমি যেন শিক্ষা-দীক্ষার মাধ্যমে মানুষের আচার, ব্যবহারের পূর্ণতা দান করি। (মুয়াত্তা ইমাম মালেক ও মুসনাদে আহমদ)
আখলাকের সৌন্দর্য্যরে ফল মানুষ দুনিয়াতে ভোগ করে। এর দ্বারা সামাজিকভাবে মান-মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। তবে এখানেই শেষ নয়। বরং আখেরাতেও রয়েছে এর বিশেষ মর্যাদা। কিয়ামতের দিন মিযানের পাল্লায় যা রাখা হবে, সেগুলোর মাঝে সবচেয়ে ভারী বস্তু হবে আখলাক। নবী করীম (সা.) বলেন, কেয়ামতের দিন আমলের পাল্লায় সবচেয়ে ভারী যে বস্তুটি হবে, তা হলো তার ভালো চরিত্র। (সুনানে আবু দাউদ, জামী তিরমিযী)
হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাযিআল্লাহু আনহু নামে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একজন প্রিয় সাহাবী ছিলেন। দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়ার কিছু দিন আগে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ইয়ামানের গভর্নর বানিয়ে পাঠান। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিয়ম ছিলো, কোনো বাহিনী বা কাউকে কোথাও দায়িত্ব দিয়ে পাঠানোর আগে নসীহত করা ও নির্দেশনা দেয়া। তো তিনি হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাকে বিদায়ের সময় নসীহত করেছিলেন, সকলের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবে। (মুয়াত্তা ইমাম মালেক) এর দ্বারাও ইসলামের স্বভাব-চরিত্রের গুরুত্ব কতোটুকু তা ফুটে উঠে। কিন্তু মুসলিম উম্মাহ, যাদের চরিত্র ফুলের মতো হওয়ার কথা, তাদের আচার-ব্যবহার দেখে আজ অমুসলিমরাও লজ্জা পায়।
অধীনস্তদের সঙ্গে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ব্যবহার:
মক্কায় তের বছর অকথ্য নির্যাতন সহ্য করার পর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় হিজরত করলেন। ঐ সময় একজন মহিলা সাহাবীয়া ছিলেন, তার নাম ছিলো উম্মে সুলাইম রাযিআল্লাহু আনহা। তার আট বছরের একটি ছেলে সন্তান ছিলো। ছেলেটির নাম ছিলো আনাস। পরবর্তীতে ঐ ছেলেটি একজন বড় সাহাবী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
ঐ মহিলা তার আট বছরের বাচ্চাটাকে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খেদমতের জন্য দিয়ে দেন। হজরত আনাস রাযিআল্লাহু আনহু হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মৃত্যু পর্যন্ত, প্রায় দশ বছর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খেদমত করেছেন। তিনি নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে, নবী করীম (সা.) এর ব্যবহার, চরিত্র ও সৌন্দর্যের এক হাদীসে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমি দশ বছর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ঘরের কাজ করে দিয়েছি। কিন্তু তিনি কোনো দিন আমার কোনো কর্মে বিরক্ত হয়ে উফ শব্দটি বলেননি। তিনি কোনো কাজে বিরক্ত হয়ে ধমক দিয়ে বলেছেন, এটা তুমি কি করলে? এমনও কখনো হয়নি। কোনো কাজ করতে বলেছেন, আর আমি করিনি তাহলেও তিনি ধমক দিয়ে বলেনি তুমি এ কাজ কেন করলে না? (সহীহ বুখারী, মুসলিম)
কোনো কোনো বর্ণনায় পাওয়া যায় যে, ব্যতিক্রম কিছু করলে পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ আসতো তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন, এগুলো বাদ দাও তো, যা হবার হয়ে গেছে। (মেশকাত)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শত্রুদের জন্যও বদদোয়া করতেন না:
কাফেররা মুসলমানদের শত্রুতায় কেমন কোমর বেঁধে নেমেছিলো সকলেরই জানা। ওই সময় ঈমান আনার অর্থ ছিলো, আত্মীয়তার সকল সম্পর্ক ছিন্ন করে, ধ্বংসের দিকে নিজেকে ঠেলে দেয়া। ঈমান আনার কারণে মুসলমানদের ওপর চলতো অকথ্য নির্যাতন। এমনকি এক পর্যায়ে মুসলমানদের দেশ ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে। ঐ কঠিন সময়েও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাফেরদের জন্য বদদোয়া করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। সাহাবাদের এমন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেছিলেন, আল্লাহ তায়ালা আমাকে লানত ও বদদোয়ার জন্য প্রেরণ করেননি। বরং আমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত স্বরূপ পাঠানো হয়েছে। এই হাদীসটি হজরত আবু হুরাইরা রাযিআল্লাহু আনহু এর সূত্রে ইমাম মুসলিম (রাহ.) সহীহ মুসলিমে বর্ণনা করেছেন।
তিনি ব্যক্তিগত কোনো কারণে কাউকে প্রহার করেননি:
হজরত আয়শা রাযিআল্লাহু আনহা এর সূত্রে বর্ণীত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কাউকে মেরেছেন এমন ঘটনা হয়নি। নিজের কোনো স্ত্রীর বেলায়ও এমনটি হয়নি এবং কোনো সেবক, কর্মচারী ক্ষেত্রেও না। তবে তিনি জিহাদের ময়দানে আল্লাহ তায়ালার জন্য হত্যা করেছেন। কেউ তাঁকে কষ্ট দিলে, তিনি তার থেকে প্রতিশোধ নিতেন না। তবে কোনো ব্যক্তি শরীয়তের কোনো হুকুম লংঘন করলে, দোষী হিসেবে তাকে শাস্তি দিতেন। (সহীহ মুসলিম শরীফ)
উল্লিখিত হাদীসে দুটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে-
(১) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভুলে বা রাগে স্ত্রী, সেবক বা কাজের লোকের ওপর জীবনে কখনো হাত উঠাননি। তবে জিহাদের ময়দানে আল্লাহর জন্য হত্যা করেছেন।
(২) কারো থেকে তিনি প্রতিশোধ নিতেন না। বরং নিজের ব্যাপারে লোকদের ক্ষমা করে দিতেন। তবে কোনো ব্যক্তি শরীয়তের হুকুম লঙ্ঘন করলে তাকে শাস্তি দিতেন। সেখানেও এ কাজ করতেন মনের খায়েশ মিটানোর জন্য নয় বরং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য।
তিনি নিজের কাজ নিজে করতেন:
হজরত আয়শা রাযিআল্লাহু আনহা এর সূত্রে বর্ণীত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অভ্যাস ছিলো, তিনি নিজেই নিজের কাপড়, টুপি ও জুতা ইত্যাদি সেলাই করতেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাধারণ মানুষের ব্যতিক্রম কোনো কিছু ছিলেন না মানব সন্তানেরই একজন ছিলেন এ জন্য সাধারণ থেকে সাধারণ কাজ তিনি নিজ হাতে করতেন। ছাগলের দুধ নিজে দোহন করতেন। ব্যক্তিগত কাজ-কর্মও নিজ হাতে করতেন। (তিরমিযী)
আজ অন্যদের কথা কি বলবো। দ্বীনদার শ্রেণি, যারা নিজেদের নবী (সা.) এর অনুসারী দাবী করেন তারাও সামান্য সামান্য কাজ অন্যকে দিয়ে করাতে পছন্দ করেন। উল্লিখিত হাদীসে তাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ।
ঘরের কাজে স্ত্রীদেরকে সহযোগিতা:
হজরত আসওয়াদ বলেন, আমি হজরত আয়শা )রা.)-কে জিজ্ঞেস করেছিলাম, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘরে এসে কি করতেন? তিনি বলেন, পরিবারের লোকদেরকে ঘরের কাজে সহযোগিতা করতে থাকতেন। তারপর যখন নামাজের সময় চলে আসতো তখন তিনি সবকিছু ছেড়ে নামাজে চলে যেতেন। (সহীহ বুখারী)
হজরত মনজুর নুমানী (রহ.) এই হাদীসের ব্যাখ্যায় লেখেন, ‘এর দ্বারা প্রমাণ হয়, ঘরের কাজে মহিলাদের সাহায্য করা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রুটিন মাফিক কাজের অংশ ছিলো। এটা তাঁর সুন্নাত। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই সুন্নতের ওপর আমল করার তাওফিক দান করুন-আমীন। ঘরের কাজে অংশগ্রহণের ফায়দা হলো, ছওয়াব লাভ হয় এবং অহংকারের মতো আধ্যাত্মিক গুরুতর রোগের চিকিৎসা হয়। (মাআরেফুল হাদীস, খন্ড-৮. পৃষ্ঠা-১৫৮)
রাসূল (সা.) এর সৌজন্যমূলক ব্যবহারে অনন্য দৃষ্টান্ত:
হজরত আনাস (রা.) এর সূত্রে বর্ণীত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অভ্যাস ছিলো, কারো সঙ্গে তিনি মোসাহাফা করলে, নিজের হাত ঐ ব্যক্তির হাত থেকে বের করে নিতেন না, যতক্ষণ না ঐ ব্যক্তি নিজের হাত বের করে নিয়েছেন। এমনিভাবে তিনি ঐ ব্যক্তি থেকে চেহারা অন্যদিকে ফিরাতেন না, যতক্ষন না ঐ ব্যক্তি চেহারা অন্যদিকে ঘুরিয়েছেন। কখনো তাঁকে এমন অবস্থায় দেখা যায়নি যে, বৈঠকে বসা ব্যক্তিদের দিকে পা বাড়িয়ে দিয়েছেন। (তিরমিযী)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে যারা সাক্ষাত করতে আসতেন, সাধারণত তারা তাঁর সাহাবী হতেন। তাদের সম্মানের প্রতি তিনি এমন খেয়াল করতেন।
আফসোস! আজ উম্মতের মাঝে যারা একটু সম্মানের পাত্র হয়ে যায়, তারা অন্যদের দিকে তাকানোরও সুযোগ পায় না। আল্লাহ তায়ালা আমাদের তাঁর আদর্শ মেনে জীবন যাপন করার তাওফীক দান করুন। আমীন।

- ছাত্রদলে পদ পেতে স্ত্রীকে তালাক
- মারা গেলেন পোপ ফ্রান্সিস
- বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
- যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজনের বিরুদ্ধে চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা
- ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
- পালাতে পালাতে ক্লান্ত গাজাবাসী
- অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে উঠছে ‘প্রাচীন খুনি’
- ট্রাম্প যেন নিজেকে রাজা-বাদশাহ মনে করছেন!
- চীন থেকে ফেরত গেল যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং উড়োজাহাজ
- যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
- ‘বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম’
- পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত
- সৌদিতে ২০ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
- বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
- গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের অর্থ সহায়তা দিচ্ছে ফেসবুক
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গোপন সভার ভিডিও ফাঁস
- বেঁচে থাকার লড়াইয়ে কচ্ছপ খাচ্ছে গাজাবাসী
- ৬৫ দল চায় নিবন্ধন, সময় চেয়েছে ৪৬ দল
- বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত
- জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার সম্প্রসারণে উদ্যোগ
- সম্মিলিত মঙ্গল শোভাযাত্রা শনিবার
- শোটাইম মিউজিকের বাংলা নববর্ষবরণ
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরেও টিউলিপ
- হার্ভার্ডে বিদেশী শিক্ষার্থীদের নিষিদ্ধ করতে চান ট্রাম্প
- ইইউ’র ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
- পাকিস্তানের কাছে ৪৩২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি
- রেমিট্যান্স ফেয়ার শুরু শনিবার: গভর্নর মনসুর যাচ্ছেন না
- ফ্লোরিডার বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে নিহত ২
- বাংলাদেশ ‘জিএসপি’ সুবিধা পেতে তৎপর বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ডে প্যারেডে মানুষের ঢল
- আজকের সংখ্যা ৮৪৪
- এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে
- এ বি সিদ্দিক এবং জাস্টিসকে নিয়ে জামালপুর জেলা সমিতির নতুন কমিটি
- রমজানে আরটিভি’র আলোকিত কোরআন প্রতিযোগিতা
- বাংলাদেশ এখন অরাজকতার আগ্নেয়গিরি
- চট্রগাম সমিতির নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহন
- টেক্সট মেসেজ নিয়ে এফবিআই’র সতর্কতা
- আজকাল ৮৫২ তম সংখ্যা
- লাখ টাকা কমছে হজের খরচ
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ
- নাসার রিসাইকেল চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে দেড় কোটি ডলার জেতার সুযোগ
- ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ তালি বাজাতে দুই হাত লাগে
- ‘আজকাল’-৮৪৮ সংখ্যা
- আজকাল সংখ্যা ৮৫১
- ‘আজকাল’ - ৮৪০সংখ্যা
- আজকাল ৮৫০
- মানসিক চাপ থেকে হৃদরোগ
- বাংলাদেশে ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ‘ইমো’
- আজকাল এর ৮৫৩ তম সংখ্যা
- তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

- স্বামী-স্ত্রী সর্বোচ্চ কতদিন কথা না বলে থাকা জায়েয?
- পাঁচ অবস্থার আগে পাঁচ অবস্থার মূল্যায়ন করুন
- দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী
- শিয়া সুন্নী দ্বন্দ্বের আদ্যোপান্ত
- কবরে কি নবীজীর ছবি দেখিয়ে প্রশ্নোত্তর করা হবে?
- হিজামার স্বাস্থ্য উপকারিতা
- জীবনে সুখী হওয়ার পাঁচ পরামর্শ
- মুসলিম হিসেবে মৃত্যু লাভের দোয়া
- পরিচ্ছন্নতা ও সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে নবীজির ১০ বাণী
- পথ চলার আদব!
- কোরআন-হাদিসের আলোকে কবর জিয়ারতের দোয়া
- নামাজে মনোযোগী হওয়ার উপায়
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- ১৫ নভেম্বর থেকে হজের নিবন্ধন শুরু
- কাকরাইল মসজিদে বিদেশিদের মালামাল আটকে রেখেছে সাদবিরোধীরা